Adsence Advertise

Pages

Advertise

Copyright @ 2016 tarekurrahman. Theme images by MichaelJay. Powered by Blogger.

BCS Written English : Summary কিভাবে লিখতে হবে।

বিসিএস রিটেনে Summary ২০ নম্বরের। কিভাবে Summary লিখতে হবে তা অনেকেই জানেনা।ভালভাবে Summary লিখতে না জানলে ভাল নম্বর পাওয়া যাবেনা।
এবার আসুন দেখে নিই কিভাবে Summary লিখতে হয়।

★Title দিতে হবে।
★ এক প্যারায় লিখতে হবে।
★নিজের ভাষায় লিখতে হবে।
★First and Second person ব্যবহার না করে Third person এ লিখতে হবে।
★Comprehension এর Quotation বাদ দিতে হবে।
★Comprehension এর Example বাদ দিতে হবে।
★Extra Data/Figure বাদ দিতে হবে।
★ দুই কমার ভিতরে যা আছে তা বাদ দিতে হবে।
★Proverb বাদ দিতে হবে।
★phrase idioms পুরোপুরি বাদ দিতে হবে।
★Complex Sentence কে Simple Sentence এ লিখতে হবে।
★Explanation বাদ দিতে হবে।

বিসিএস লিখিত পরীক্ষার গণিত অংশের নতুন সিলেবাসের আলোকে মানবণ্টন

যারা বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা দিবেন তারা হয়তও অনেকেই জানেননা লিখিত পরীক্ষার মানবণ্টন।অর্থাৎ পাটিগণিত থেকে কত আসবে কিংবা বীজগণিত বা জ্যামিতি বা ত্রিকোণমিতি থেকে কত নম্বরের প্রশ্ন হবে অথবা কয়টা প্রশ্ন হবে।এখানে।আমরা প্রত্যেকটা বিষয়(পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি) আলাদাভাবে প্রশ্নের মানবণ্টন দিয়েছি।আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন।

স্টার(★★★) চিহ্নিত টপিকগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তাছাড়া আগামীতে সৃজনশীল প্রশ্নও হতে পারে সেক্ষেত্রে প্রস্তুতিটা সেরকমই চাই।তো আর দেরি কেন?আজই।শুরু।করে দিন আপনার প্রস্তুতি।

জেনে নিন ২১ পদের ভর্তার রেসিপি

ভর্তার রেসিপি :
০১। আলু ভর্তা:
আলু আধা কেজি সিদ্ধ করে চটকে নিন। এবার পাত্রে ২ টেবিল চামচ তেল দিয়ে শুকনা মরিচ ভেজে পেঁয়াজ কুঁচি দিন। পেঁয়াজ বাদামী রং হলে পেঁয়াজ মরিচ লবণ দিয়ে চটকে আলু দিন এবার ধনেপাতা কুঁচি দিয়ে মেখে ভর্তা বানিয়ে নিন।

০২। বেগুন ভর্তা:
উপকরণ: বড় গোলবেগুন ১টি, সরিষা বাটা ১ চা চামচ, নারকেল মিহি বাটা ২ চা চামচ, টমেটো কুঁচি১ কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি আধা কাপ, মেথি আধা কাপ, রাধুনী সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুঁচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালী: বেগুনের গায়ে তেল মাখিয়ে পুড়িয়ে নিন। এবার পানিতে রেখে খোসা ছাড়িয়ে মেখে নিন। কড়াইয়ে তেল দিয়ে মেথি ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুঁচি দিন। পেঁয়াজ একটু নরম হলে টমেটো সরিষা, নারকেল, কাঁচামরিচ ও লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে বেগুন দিন। কড়াইয়ের তলা ছেড়ে এলে এবং একটু আঠালো হলে নামিয়ে নিতে হবে।

০৩। মসুর ডালের ভর্তা:
উপকরণ: মসুর ডাল ১ কাপ, পানি ৩ থেকে সাড়ে ৩ কাপ, রসুন কুঁচি আধা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ চা চামচ, লবণ আধা চা চামচ, কাঁচামরিচ ফালি ২টি, তেল ১ চা চামচ।
প্রণালী: সব উপকরণ দিয়ে ডাল সিদ্ধ করতে হবে। ঘন থকথকে হলে নামাতে হবে।

০৪। টমেটো ভর্তা:
উপকরণ: ছোট টমেটো ২৫০ গ্রাম, পেঁয়াজ মিহি কুঁচি ১ টেবিল চামচ, শুকনা মরিচ ২টা, ধনেপাতা কুঁচি ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি ১ চা চামচ, সরষের তেল ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী: শুকনা মরিচ তাওয়ায় টেলে বিচিসহ গুঁড়ো করে নিতে হবে। টমেটোর গায়ে তেল লাগিয়ে তাওয়ার ওপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে চুলায় তুলে সব দিক সমানভাবে পুড়িয়ে নিতে হবে। ঠাণ্ডা হলে খোসা ছাড়িয়ে চটকে পেঁয়াজ, মরিচ, লবণ, তেল, চিনি, লেবুর রস, ধনেপাতা দিয়ে মেখে ভর্তা করতে হবে।

০৫। টাকি মাছের ভর্তা:
উপকরন: টাকিমাছ ১ কাপ,পেঁয়াজ,স্লাইস ৩ টে.চা ,আদা,রসুন,বাটা ১ চা. চা,পেঁয়াজ পাতা ২ টে. চা ,জিরা,বাটা ১ চা. চা,রসুন,ছেঁচা ২ টে. চা,ধনে,বাটা ১ চা. চা ,লবণ,স্বাদ অনুযায়ী,হলুদ,বাটা ১/২ চা. চা ,মরিচ,বাটা ১ /২ চা. চা
প্রনালী: মাছ সিদ্ধ করে কাটা বেছে ১ কাপ মেপে নাও।,তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা বাদামী রং করে ভেজে বাটা মসলা ও সামান্য পানি এবং রসুন দিয়ে কষাও। কষানো হলে পেয়াজপাতাসহ কচি পেঁয়াজ দিয়ে নাড়। মাছ দিয়ে নেড়ে নেড়ে ভাজ। লবণ দাও। মাছ হালুয়ার মতো তাল বাঁধলে নামাও। মাছ যেন ঝুরি এবং শুকনা না হয়।এর পর আপনি চাইলে হাত দিয়ে গোল গোল বল বানিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার টাকি মাছের ভাজা ভর্তা।

০৬। কালিজিরা ভর্তা:
উপকরণ: কালিজিরার আধা কাপ, রসুনের কোয়া ২ টেবিল-চামচ, কাঁচামরিচ ৮টি, পেঁয়াজ কুঁচি ৪ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সরিষার তেল ২ টেবিল-চামচ।
প্রণালী: রসুন, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কাঠখোলায় টেলে নিতে হবে। তেল বাদে সব উপকরণ পাটায় বেটে তেল দিয়ে মেখে ভর্তা করুন।

০৭। আলু ডিম ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: ডিম ২টি, আলু ১টি (মাঝারি সাইজের), কাঁচামরিচ কুঁচি ১ চা চামচ, পেঁয়াজ কুঁচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুঁচি ১ চা চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: আলু এবং ডিম সেদ্ধ করে নিন। খোসা ছাড়িয়ে আলু এবং ডিম আলাদাভাবে চটকে নিন। এবার পেঁয়াজ কুচি, লবণ এবং আধা চা চামচ সরিষার তেল দিয়ে ডিম ও আলু ভালোভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করুন।

০৮। পালংশাক ভর্তা:
উপকরনঃ পালংশাক ২০০ গ্রাম , কাঁচা মরিচ/ শুকনা মরিচ ভাজা ৫ থেকে ৬ টি পেয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ। লবণ ও সরিষার তেল -নিজের পছন্দ মত।
প্রনালীঃ প্রথমে পালংশাক ভাল করে ধুয়ে বড় করে কেটে যে কোন পাত্রে সিদ্ধ করে নিন। শাক সিদ্ধ হয়ে গেলে পেয়াজ কুচি, মরিচ ও লবণ হাত দিয়ে চেটকিয়ে মিহি করুন। তারপর সরিষার তেল দিয়ে মাখিয়ে পরিবেশন করুন। শীতের দিনে গরম গরম ভাতের সাথে শাক ভর্তা অনেক সুস্বাদু লাগে।

০৯। লাউশাক ভর্তা:
উপকরণ: লাউয়ের পাতা ৬-৭টা, নারকেল কুড়ানো ৪ চা চামচ, সরিষা ২ চা চামচ, সেদ্ধ কাঁচামরিচ ২টা, প্রয়োজনমতো লবণ।
প্রণালী: লাউশাক ভালো করে ধুয়ে সেদ্ধ করুন। শাকের সাথে কাঁচামরিচও সেদ্ধ করুন। শাক সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার নারকেল কুড়ানো, সরিষা, লবণ, সেদ্ধ করা শাক ও কাঁচামরিচসহ পাটায় পানি ছাড়া বেটে ভর্তা তৈরি করুন।

১০। কাচকি মাছ ভর্তা
উপকরণ: কাচকি মাছ এক কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি ১ টেবিল চামচ, রসুন কুচি ২ চা চামচ, কাঁচামরিচ ৪টি, ধনেপাতা কুঁচি ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: কাচকি মাছ ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। কাচকি মাছ, পেঁয়াজ কুঁচি, রসুন কুঁচি, কাঁচামরিচ অল্প তেলে কড়াইতে হালকাভাবে ভাজুন। ভাজা হলে লবণ ও ধনেপাতা দিয়ে পাটায় বেটে ভর্তা তৈরি করুন।

১১। করল্লার ভর্তা
করল্লা ধুয়ে খুব মিহি করে কুঁচি করে নিন। এবার করল্লা কুচি চটকে নিয়ে পেঁয়াজ, কাচা মরিচ, লবন এবং তেল দিয়ে ভর্তা তৈরি করুন।

১২। ছুরি শুঁটকি ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: ছুরি শুঁটকি ছোট করে কাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি ২ কাপ, শুকনা মরিচের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি আধা চা চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ, তেল আধা কাপ, আদা বাটা আধা চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, তেজপাতা ১টি, কাঁচামরিচ চার টুকরা করে কাটা ৬টি।
প্রণালী: শুঁটকি ভালো করে ধুয়ে সিদ্ধ করে বেটে নিতে হবে। তেল গরম করে আদা-রসুন দিয়ে ভালো করে ভুনে শুঁটকি দিয়ে ভুনতে হবে। হলুদ, ধনে, মরিচের গুঁড়া, তেজপাতা, লবণ দিয়ে মাঝারি আঁচে ৮-১০ মিনিট ভুনে পেঁয়াজ দিয়ে ভুনতে হবে। পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে চিনি, লেবুর রস, কাঁচামরিচ দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামাতে হবে।

১৩। ধনেপাতার চাটনি:
উপকরণ: টাটকা ধনেপাতা বড় ২ আঁটি, রসুন ২ কোয়া, তেঁতুল ১ টেবিল চামচ। কাঁচামরিচ ১টি, চিনি, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালী: ধনেপাতার কচি ডগা ও পাতা বেছে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। ধনেপাতা, রসুন, কাঁচামরিচ, তেঁতুল, লবণ ও চিনি সব একসঙ্গে মিশিয়ে মিহি করে কেটে নিন। সামান্য ঝাল, মিষ্টি ও টকটক স্বাদ হবে।

১৪। সরিষা ভর্তা:
উপরকণ: লাল সরিষা ৪ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ ১টি, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: সরিষা ভালো করে বেছে ধুয়ে কাঁচামরিচ এবং লবণ দিয়ে শিলপাটায় বেটে নিন।

১৫। কাঁচকলা ও ইলিশ মাছের ভর্তা:
উপকরণ : কাঁচকলা ২টি (মাঝারি), ভাজা ইলিশ মাছ ২ টুকরা (কাঁটা ছাড়ানো), শুকনো মরিচ ভাজা ২টি, কাঁচামরিচ কুচি ২টি, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ২ চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো।
প্রণালি : কাঁচকলা ডুবো পানিতে সেদ্ধ করুন। কলার খোসা ছাড়িয়ে চটকে রাখুন। এবার ইলিশ মাছ, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, লবণ ও তেল একসঙ্গে মাখুন। মাখা হলে কাঁচকলা দিয়ে ভালো করে মেখে গরম গরম পরিবেশন করুন।

১৬। কচু নারকেল ভর্তা:
উপকরণ : কচু কিমা ১ কাপ, নারকেল বাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, শুকনো মরিচ ভাজা ৩-৪টি, সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ, পুদিনাপাতা কুচি অল্প পরিমাণ, লবণ স্বাদ মতো।
প্রণালি : প্রথমে এক টুকরো কচুকে পুড়িয়ে বা সেদ্ধ করে ভালো করে মাখিয়ে কিমা তৈরি করুন। একটি ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে তাতে পেঁয়াজ কুচি, শুকনা মরিচ কুচি দিয়ে বাদামি করে ভেজে তাতে কচু কিমা ও নারকেল বাটা দিয়ে নামিয়ে নিন। এবার পুদিনাপাতা কুচি ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে গরম ভাতে পরিবেশন করুন মুখরোচক কচু নারকেল ভর্তা।

১৭। থানকুনি পাতার ভর্তা:
উপকরণ : থানকুনি পাতা ১ কাপ, কাঁচামরিচ ২টি, রসুনের কোয়া ২টি, লবণ স্বাদ মতো, তিল ২ টেবিল চামচ, কালিজিরা ১ চা চামচ।
প্রণালি : সব একসঙ্গে বেটে (সব পাতা ধুয়ে পানি মুছে নিতে হবে) ভর্তা তৈরি করতে হবে। এরপর গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

১৮। পেঁয়াজ পাতা ভর্তা:
উপকরণ: ১ ইঞ্চি লম্বা করে কাটা পেঁয়াজ পাতা ২ কাপ,সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ,পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ,শুকনামরিচ ২টি,কাশুন্দি ১ চা চামচ,লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: ফ্রাই প্যান অথবা কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ পাতা ছেড়ে দিয়ে অল্প আঁচে ২-৩ মিনিট নাড়ুন। পেঁয়াজপাতা নরম হয়ে এলে নামিয়ে নিন। এবার শুকনামরিচ, পেঁয়াজ কুচি ও লবণ ভালোভাবে ডলে পেঁয়াজ পাতা ও কাশুন্দি দিয়ে হালকাভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করুন। গরম ভাতের সাথে এই ভর্তা খেতে মজা ।

১৯। লাউ এর সিলকা ভর্তা :
উপকরণ: লাউ এর সিলকা-৩ কাপ, শুকনা মরিচ পোড়ানো-৪/৫টি, লবণ-পরিমাণ মতো, ধনে পাতা-সিকি কাপ, পিঁয়াজ কুচি-সিকি কাপ, সরিষার তেল-২ টেঃ চামচ।
প্রণালী: লাউ-এর সিলকা ধুয়ে পানি দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। এবার তেলের মধ্যে লাউ এর সিলকা ভেজে নিন। শুকনা মরিচ ভেজে নিন, পিঁয়াজ ভেজে নিন। ধনে পাতা কুচি করে নিন। এবার লাউ এর সিলকা, শুকনা মরিচ, পিঁয়াজ কুচি, ধনে পাতা কুচি সব এক সাথে পাটায় মিহি করে বেটে নিন। হয়ে গেল লাউ এর সিলকা ভর্তা।

২০। চিনাবাদাম ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: চিনাবাদাম ভাজা (খোসা ছাড়া) ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচামরিচ ৪-৫টি, ধনেপাতা কুচি ১ আঁটি, সরিষার তেল ১ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি: কাঁচামরিচ কাঠখোলায় টেলে নিতে হবে। বাদামের লাল খোসা ঘষে তুলে ফেলে, পাটায় বেটে নিতে হবে। কাঁচামরিচ বেটে নিতে হবে। এবার তেলের সঙ্গে পেঁয়াজ, লবণ, ধনেপাতা কুচি চটকে বাদাম ও কাঁচামরিচ বাটা দিয়ে মাখাতে হবে।গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।

২১। মিষ্টি কুমড়ার ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: মিষ্টি কুমড়া ২ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, পানি ১ কাপ, ধনেপাতা কুঁচি, ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুঁচি ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুঁচি ৪/১ কাপ।
প্রণালী: মিষ্টি কুমড়া খোসা ছাড়িয়ে কেটে ধুয়ে পানি দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এবার সিদ্ধ করা মিষ্টি কুমড়ার সঙ্গে সব উপকরণ খুব ভালো করে মেখে নিন। হয়ে গেল মজাদার মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা।

প্রশ্ন উত্তরে লালনীল দীপাবলি


"লাল নীল দীপাবলি" থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ।আশা করছি সবার কাজে লাগবে।
-------------------------------------------------------------
১। বাংলাসাহিত্য কত বছর ধরে রচিত হচ্ছে?
-হাজার বছরের ও বেশি সময়
২।বাংলাসাহিত্যের প্রথম বইটির নাম কী?
-চর্যাপদ
৩।কোন শতকে বাংলাসাহিত্যের জন্ম?
-দশম শতকের মাঝামাঝি
৪।বাংলাসাহিত্যের জন্মলগ্নে কোন ভাষা টি সমাজের উঁচু শ্রেণীর ভাষা ছিল?
-সংস্কৃত
৫।বাংলাসাহিত্যের প্রথম কাব্যগ্রন্থ/ গ্রন্থ কোনটি?
- চর্যাপদ
৬।চর্যাপদের রচনাকাল- ৯৫০-১২০০
৭।বাংলা গদ্যের আবির্ভাব কোন শতকে/সালে ঘটে?
-১৮০০ সালের পর থেকে
৮।দশম শতক থেকে অষ্টাদশ শতকের শেষ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্য কোনরূপে ছিল?
-পদ্যরূপে
৯। নৃ্তাত্ত্বিকদের মতে বাঙালি পূর্বপুরুষ কারা?
-সিংহলের ভেড্ডারা
১০।‘ভারততীর্থ’ কার লেখা কবিতা?
-রবিঠাকুর
১১।বাঙালি রক্তধারায় কোন কোন জাতির রক্ত মিশে আছে?
-ভেড্ডা, মঙ্গোলীয়, ইন্দো-আর্য, শক
১২।মধ্যযুগের একজন দেশপ্রেমিক কবি কে?
-দৌলত কাজী
১৩। কোন ভাষাটি মানুষের মুখে মুখে বদলে পরিণত হয়েছে বাংলা ভাষায়?
- প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
১৪। সংস্কৃত ভাষার অপর নাম কী?
- প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
১৫। শব্দগুলোর পরিবর্তিত রূপ লিখুনঃ
ক) হাতচ) চাঁদ
১৬। ভাষা কী মেনে চলে?
-নিয়ম কানুন
১৭। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা পরিবর্তিত হয়ে কোন রূপটি নেয়?
-পালি
১৮। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা হাজার বছর ধরে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় রূপ নেয়। এই ক্রমবিকাশের ধারায় পর্যায়ক্রমে আর কোন দুটি ভাষা ছিল?
-পালি, প্রাকৃত
১৯। কোন ভাষায় বৌদ্ধরা তাদের ধর্মগ্রন্থ আর অন্যান্য বই লিখতেন?
-পালি ভাষায়
২০। সন্ধ্যার কুহেলিকা কার পঙতিতে পঙতিতে ছড়ানো?
-চর্যাপদ
২১।চর্যাপদের ভাষা কে কি নাম দেওয়া হয়েছে?
-সান্ধ্য/আলো আঁধারির ভাষা
২২।প্রাচীন বাংলা ভাষার কয়টি স্তর ও কী কী?
-তিনটি, প্রাচীন যুগের বাংলা ভাষা, মধ্য যুগের বাংলা ভাষা, আধুনিক যুগের বাংলা ভাষা
২৩।বাংলা ভাষা/সাহিত্যের প্রাচীন, মধ্য, আধুনিক যুগের ব্যাপ্তিকাল লিখুন।
-৯৫০-১২০০; ১৩৫০-১৮০০;১৮০০-বর্তমান
২৪।‘বাঙলা’/’বঙ্গ’/’বাঙ্গালা’ নামগুলো উৎপত্তির কাহিনী বয়ান করেছেন কে?
-সম্রাট আকবরের সভারত্ন আবুল ফজল
২৫। বঙ্গ+আল= বাঙ্গাল, এই ‘আল’ অংশটুকু কোন প্রসঙ্গে এসেছে?
-জমির আল, সীমানা, বাঁধ
২৬। কোন শতকে বাংলাদেশ বিভিন্ন জনপদে বিভক্ত ছিল?
-ষষ্ঠ- সপ্তদশ
২৭। শশাঙ্ক কোন জনপদের রাজা ছিলেন?
-গৌড়
২৮। শশাঙ্কের আমলে পশ্চিম বাংলা প্রথমবারের মত ঐক্যবদ্ধ হয়। তখন কোন তিনটি জনপদ এক হয়ে একটি বিশাল জনপদে পরিণত হয়?
-পুন্ড্র, গৌড়, রাঢ়
২৯। শশাঙ্ক ও পাল রাজারা নিজেদের কি বলে পরিচয় দিতেন?
-গৌড়াধিপতি
৩০। গৌড়ের প্রতিদ্বন্দী ছিল কোন জনপদ?
-বঙ্গ
৩১।পাঠান শাসনামলে কোন নামে বাংলার সব জনপদ এক হয়?
-বঙ্গ
৩২।কত সালে ভারতবর্ষ তিন খন্ড হয়?
-১৯৪৭
৩৩।বাংলা সাহিত্যের ফসলশূন্য সময় কোনটি?
-১২০০-১৩৫০, অন্ধকারযুগ
৩৪। মধ্যযুগের প্রধান কাব্যধারার নাম- মঙ্গলকাব্য
৩৫। মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ ফসল- বৈষ্ণব পদাবলি
৩৬। আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় অবদান কোনটি?
-গদ্য
৩৭।ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান কে ছিলেন?
-উইলিয়াম কেরি
৩৮। রামরাম বসু কে ছিলেন?
- উইলিয়াম কেরির সহযোগী
৩৯। বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাসের নাম কি?
-প্যারীচাঁদ মিত্র’র আলালের ঘরের দুলাল
৪০। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্যের নাম কি?
-মেঘনাদবধ কাব্য
৪১। বাংলা সাহিত্যের প্রথম ট্রাজেডির নাম কি?
-কৃষ্ণকুমারী
৪২। মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রহসন দুটি কি?
-একেই কি বলে সভ্যতা, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
৪৩। আধুনিক যুগের কোন প্রতিভাধর কবির হাত ধরে সনেট, মহাকাব্য, ট্রাজেডি এসেছে?
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৪৪। চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত সালে, কে করেন, কোথা থেকে?
-১৯০৭, পন্ডিত মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
৪৫। চর্যাপদের সাথে আবিষ্কৃত অন্য বইদুটির নাম কি?
-দোহাকোষ ও ডাকার্ণব
৪৬। হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধগান ও দোহা বাংলা ও ইংরেজী কত সালে প্রকাশিত হয়?
-১৯১৬,১৩২৩
৪৭। চর্যাপদ যে বাঙ্গালির একথা প্রমাণ করে ছাড়েন কে?
-ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৪৮।কোন গ্রন্থে প্রমাণিত হয় যে চর্যাপদ বাঙ্গালির?
-বাঙলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশ(১৯২৬)
৪৯। চর্যাপদ কিসের সংকলন?
-কবিতা বা গানের সংকলন
৫০। চর্যাপদের মোট কতটি পদ উদ্ধার করা হয়েছিলো?
-সাড়ে ছেচল্লিশটি
৫১। চর্যাপদের মোট কবি কতজন?
-২৪ জন
৫২। চর্যাপদের সর্বাধিক পদ রচয়িরা কাহ্নপার অন্যনাম কি?
-কৃষ্ণাচার্য
৫৩। চর্যাপদের ঢং এ আধুনিক কোন কবি কবিতা রচনা করেছেন?
-রবি ঠাকুর
৫৪।১৮০০ শতকের আগে কবিতা গাওয়া হতো। কবিতা পড়ার বস্তু হয়ে দাঁড়ালো কোন কবির হাত ধরে?
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৫৫। চর্যাপদের সবচেয়ে সুন্দর কবিতাটি কে লিখেছেন?
-শবরীপা
#লাল_নীল_দীপাবলি_cc
১।কোন শতকে মুসলমানরা বাংলায় আসে?
-তের শতক(১২০০-১২০৭)
২।মুসলমানরা কাকে পরাজিত করে বাংলায় আসে?
-লক্ষ্মণ সেন
৩।শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কার রচনা?
-বড়ু চন্ডীদাস
৪।কত সালে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য উদ্ধার করা হয়?
-১৯০৯
৫। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কোন জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয়?
-বাঁকুড়ার এক গোয়ালঘর থেকে
৬। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন?
-শ্রীবসন্ত্রঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
৭।বাংলাভাষার প্রথম মহাকবি কে?
-বড়ু চন্ডীদাস
৮। দেবতাদের কাছে মঙ্গল কামনা করা হয় কোন কাব্যে?
-মঙ্গলকাব্য
৯। কত সময় ধরে মঙ্গলকাব্য রচিত হয়?
-প্রায় পাঁচশো বছর
১০।মনসামঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-হরি দত্ত, নারায়ণ দেব, বিজয় গুপ্ত, বিপ্রদাস,
১১। চন্ডীমঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-মাণিক দত্ত, দ্বিজ মাধব, মকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজ রামদেব, ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর
১২।ধর্ম মঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-ময়ুরভট্ট, মানিকরাম, রূপরাম, সীতারাম, ঘনরাম,
১৩।মঙ্গলকাব্যকে অপাঠ্য বলেছেন আধুনিক কোন কবি?
-সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
১৪। চন্ডীমঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে?
- ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর, মকুন্দরাম চক্রব্রর্তী
১৫। মনসা মঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে?
-বিজয়গুপ্ত, বংশীদাস
১৬।কালকেতু-ফুল্লরা কিসের কাহিনী?
-চন্ডীমঙ্গল
১৭।ধনপতি লহনা কিসের কাহিনী?
- চন্ডীমঙ্গল
১৮। কালকেতু-ফুল্লরার স্বর্গীয় নাম কি ছিল?
-নীলাম্বর, ছায়া
১৯। স্বর্ণগোধিকা কি?
-গুইসাপ
২০। স্বর্ণগোধিকার বেশে কে মর্ত্যে আসে?
-দেবীচন্ডী
২১। মধ্যযুগের বলিষ্ঠ আত্মবিশ্বাসী প্রতিবাদী পুরুষ কে?
-চাঁদসওদাগর
২২। সনকা কার স্ত্রী?
-চাঁদসওদাগর
২৩।সনকা কার পূজা করত?
-দেবীচন্ডী
২৪।চাঁদসওদাগর কতদিন ঘরহারা ছিলেন?
-১২ বছর
২৫।লখিন্দর কার পুত্র , কার স্বামী ছিলেন?
--চাঁদসওদাগর – সনকা, বেহুলা
২৬।বেহুলার বাড়ি কই ছিল?
-উজানিনগর
২৭।স্বর্গের ধোপানীর নাম কি?
-নেতা
২৮।কবিকঙ্কন কার উপাধি ছিল? তিনি কোথাকার কবি ছিলেন?
- মকুন্দরাম চক্রবর্তী, সিলিম্বাজ শহরের গোপীনাথ তালকের দামুন্যা গ্রামে
২৯।মধ্যযুগের নির্বিকার, নিরাবেগ কবি কে ছিলেন?
- মকুন্দরাম চক্রবর্তী
৩০।মুরারি শীল, ভাড়ুদত্ত, কলিঙ্গের রাজা কিসের চরিত্র?
-চন্ডীমঙ্গল
---------------------------------------------
১. দেবী অন্নদা কার খেয়ানৌকায় নদী পার হয়?
-ঈশ্বরী পাটনি
২।“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” দেবী অন্নদার কাছে এটি কার প্রার্থনা?
- ঈশ্বরী পাটনি
৩।“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” এটি কার রচনা?
-ভারত চন্দ্র রায়গুণাকর
৪।ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
-বর্ধমানের(বর্তমানের হাওড়া) পেঁড়োবসন্তপুর বা পান্ডুয়া গ্রামে, ( আনু্মানিক ১৭১২ )
৫। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোন রাজসভার কবি ছিলেন?
-নবদ্বীপ
৬।ভারতচন্দ্রকে ‘রায়গুনাকর’ উপাধি দেন কে?
- নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র
৭। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের বিখ্যাত কাব্য কোনটি যা দুশো বছর ধরে আলোড়ন জাগিয়ে যাচ্ছে?
-বিদ্যাসউন্দর
৮। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর রচিত অন্নদামঙ্গল কাব্যের কয়টি ভাগ ও কি কি?
-৩টি, অন্নদামঙ্গল, বিদ্যাসুন্দর, ভবানন্দ-মান্সিং কাহিনী
৯।“মন্ত্রের সাধন কিংবা শ্রীর পাতন” / “নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়” কার রচিত?
- ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
১০।শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনকাল লিখুন।
-১৪৮৬-১৫৩৩
১১। শ্রীচৈতন্যদেব কোন ধর্ম প্রচার করেন?
-বৈষ্ণব ধর্ম
১২।বৈষ্ণব কবিতার চার মহাকবির নাম লিখুন।
-বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দ দাস
১৩।মধ্যযুগের কবিতায় কি প্রকাশ পেত?
-ধর্ম
১৪।রাধা ও কৃষ্ণ কিসের প্রতীক?
-মানবাত্মা, পরমাত্মা
১৫।বৈষ্ণবদের মতে রস কত প্রকার, কি কি?
-পাঁচ। শান্ত, দাস্য, বাৎসল্য, সখ্য, মধুর
১৬।রবীন্দ্রনাথ যদি মধ্যযুগে জন্মাতেন তাহলে তিনি কি হয়ে জন্মগ্রহন করতেন?
-বৈষ্ণব কবি
১৭।মধ্যযুগের কোন ভাষায় রবীন্দ্রনাথ কবিতা রচনা করেছেন?
-ব্রজবুলি
১৮। ব্রজবুলি ভাষায় রচিত রবীন্দ্রনাথের রচনা কোনটি?
-ভা্নুসিংহের পদাবলী
১৯।বিদ্যাপতি কোন রাজ্যের সভাকবি ছিলেন?
-রাজা শিবসিংহের রাজধানী মিথিলা
২০।বিদ্যাপতির কি কি উপাধি ছিল?
-কবিকণ্ঠহার, মৈথিলি কোকিল, অভিনব জয়দেব, নব কবি শেখর
২১।বাংলাসাহিত্যের মধ্যযুগে কোন সমস্যাটি বিদ্যমান?
-চন্ডীদাস
২৩।বাংলাভাষায় একটি কবিতাও না লিখে বাংলা ভাষার কবি হয়ে আছেন কে?
-বিদ্যাপতি
২৪।এক অক্ষর কবিতাও না লিখে বাংলাসাহিত্যের ইতিহাস দখল করে আছেন কে?
-শ্রী চৈতন্যদেব
২৫।চৈতন্যদেবের জীবনকাল লিখুন।
-১৪৮৬-১৫৩৩(repeated)
২৬।চৈতন্যদেবের জন্মস্থান, মৃত্যুস্থান লিখুন।
-নবদ্বীপ, পুরী
২৭।চৈতন্যদেবের আসল নাম ও ডাক নাম কি ছিল?
-বিশ্বম্ভর, নিমাই
২৮।চৈতন্যদেবের জীবনী হিসেবে সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা কোনটি, কে রচনা করেন?
-চৈতন্যচরিতামৃত
২৯।সীতাচরিত কার লেখা?
-লোকনাথ দাস
৩০।জার্মান ভাষায় বাইবেল অনুবাদ রচনা করেছিলেন কে?
-মার্টিন লুথার
৩১।মহাভারত ও রামায়ণ কে লিখেন?
-বাল্মীকি, বেদব্যাস
৩২। মহাভারত ও রামায়ণ বাংলায় কারা অনুবাদ করেন?
-কাশীরাম দাস, কৃত্তিবাস
৩৩। পরাগল খান কাকে দিয়ে আংশিকভাবে মহাভারত রচনা করান?
-কবীন্দ্র পরমেশ্বর
৩৪।পরাগল খানের ছেলের নাম কি?
-ছুটি খান
৩৫। মালাধরবসুর রচনা কোনটি?
-শ্রীকৃষ্ণবিজয়
৩৬।শ্রীকৃষ্ণবিজয়ের অপর নাম কি?
-ভগবত
৩৭।‘পুরষ্কার’ কার কবিতা?
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৮।কৃত্তিবাসের জন্মস্থান কোথায়?
-নদীয়ার ফুলিয়া গ্রামে
৩৯।কাশীরাম কোন সময়ের মধ্যে মহাভারত রচনা করেন?
-১৬০২-১৬১০ এর মধ্যে
৪০।লক্ষ্মণ সেন কোন অঞ্চের রাজা ছিলেন?
-নবদ্বীপ
৪১। বাংলাভাষায় প্রথম মুসলমান কবি কে ছিলেন?
-শাহ মুহম্মদ সগীর
৪২।তিনি কার রাজত্বকালে কাব্যরচনা করেন, কোন কাব্য?
-সুলতান গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ, ইউসুফ-জোলেখা
৪৩।হানিফা ও কয়রা পরী কার রচনা?
-সাবিরিদ খান
৪৪।কারা ফারসি ভাষায় ইউসুফ-জোলেখা রচনা করেন?
-ফেরদৌসি ও জামী
৪৫।লাইলি মজনু বাংলা অনুবাদ করেন কে?
-বাহরাম খান
৪৬।রসুলবিজয় ও বিদ্যাসুন্দর কার রচনা?
- সাবিরিদ খান
৪৭।ষোড়শ শতকে্র মধুমালতী কার লেখা?
-মহম্মদ কবির
৪৮।নসিহতনামা কার রচনা?
-আফজল আলী
৪৯।সৈয়দ সুলতানের রচনাগুলি লিখুন।
-নবীবংশ, শবেমিরাজ, রসুল বিজয়, ওফাতে রসুল, জয়কুম রাজার লড়াই, ইবলিশনামা, জ্ঞানচৌতিশা, জ্ঞানপ্রদীপ
৫০।আব্দুল হাকিমের আটটি কাব্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলোর নাম লিখুন।
- ইউসুফ-জোলেখা, নূরনামা, কারবালা, শহরনামা
৫১।“যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী… ন জানি” কোন কাব্যের অন্তর্গত?
-নূরনামা
৫২।আরাকান রাজ্যের সভাকবি কারা?
-আলাওল, মাগন ঠাকুর, কাজি দৌলত
৫৩। আরাকান রাজ্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে?
- আলাওল
৫৪। কোরেশী মাগন ঠাকুর কাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন?
- আলাওল
৫৫। কোরেশী মাগন ঠাকুরের রচনা কোনটি?
-চন্দ্রাবতী
৫৬।আলাওল কোন দশকের কবি?
-সপ্তদশ
৫৭।আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্য কোনটি?
-পদ্মাবতী
৫৮।মাগন ঠাকুরের অনুরোধে আলাওল কোনটি অনুবাদ করেন?
- পদ্মাবতী
৫৯।সেকান্দর নামা ও হপ্তপয়করের মূল লেখক কে?
-কবি নিজামী
৬০।প্রাচীন হিন্দি ভাষার মহাকবি কে? তার কাব্যের নাম কি?
-মালিক মুহম্মদ জায়সি
৬১। মিথিলার রাজা বিদ্যাপতিকে কোন উপাধি দেন?
-কবিকণ্ঠহার
৬২।সংস্কৃত ভাষায় রচিত ‘পুরুষপরীক্ষা’ কার রচনা?
-বিদ্যাপতি
৬৩।চৈতন্যচরিতামৃত কার লেখা?
-কৃষ্ণদাস কবিরাজ

যে ৫০ টি উপমা ইংরেজি বলতে ব্যাবহার করতে পারেন

ইংলিশে সুন্দর করে কথা বলার জন্য ৫০ টি উপমা ...
🎯 As Bitter As Gall. ➟ বিষের মত তেতো।




🎯 As Black As Coal. ➟ কয়লার মত কালো।
🎯 As Blind As Bat. ➟ বাদুরের মত অন্ধ।
🎯 As Brave As Lion. ➟ শিংহের মত সাহসী।
🎯 As Bright As A Day. ➟ দিনের মত উজ্জ্বল।
🎯 As Brisk As Butterfly. ➟ প্রজাপতির মত চঞ্চল।
🎯 As Brittle As Glass. ➟ কাচের মত ভঙ্গুর।
🎯 As Busy As Bee. ➟ মৌমাছির মতো ব্যস্ত।
🎯 As Busy As Bee. ➟ মৌমাসির মত ততপর।
🎯 As Changeable As Weather. ➟ আবহাওয়ার মত পরিবর্তনশীল।
🎯 As Cheerful As Lark. ➟ ভরত পাখির মত আনন্দপূর্ণ।
🎯 As Clear As Crystal. ➟ স্কটিকের মত স্বচ্ছ।
🎯 As Clear As Day. ➟ দিনের আলোর মত পরিস্কার।
🎯 As Cold As Marble. ➟ পাথরের মত ঠান্ডা।
🎯 As Cool As Cucumber. ➟ শশার মত ঠান্ডা।
🎯 As Cunning As A Fox. ➟ শেয়ালের মত ধুর্ত।
🎯 As Dark As Pitch. ➟ পীচের মত কালো।
🎯 As Dead As Stone. ➟ পাথরের মত প্রাণহীন।
🎯 As Dry As Dust. ➟ ধুলোর মত শুকনো।
🎯 As Fair As A Rose. ➟ গোলাপের মত সুন্দর।
🎯 As Fierce As A Tiger. ➟ বাঘের মত ভয়ংকর।
🎯 As Firm As Rock. ➟ পাষানের মত দৃঢ়।
🎯 As Fit As Fiddle. ➟ বেহালার মত কর্মক্ষম।
🎯 As Free As Air. ➟ বাতাসের মত স্বাধীন।
🎯 As Free As Wind. ➟ হাওয়ার মত স্বাধীন।
🎯 As Fresh As A Rose. ➟ গোলাপের মত তাজা।
🎯 As Fresh As A Rose. ➟ গোলাপের মত সতেজ।
🎯 As Fresh As Dew. ➟ শিশিরের মত তাজা।
🎯 As Gentle As Lamb. ➟ মেষশাবকের মত শান্ত।
🎯 As Good As Gold. ➟ সোনার মত খাটি।
🎯 As Grave As A Judge. ➟ বিচারকের মত গম্ভীর।
🎯 As Greedy As Wolf. ➟ নেকড়ের মত লোভী।
🎯 As Green As Grass. ➟ ঘাষের মত সবুজ।
🎯 As Happy As A King. ➟ রাজার মত সুখী।
🎯 As Hard As Flint. ➟ চকমকি পাথরের মত কঠিন।
🎯 As Hoarse As Crow. ➟ কাকের মত কর্কশ।
🎯 As Light As Feather. ➟ পালকের মত হালকা।
🎯 As Loud As Thunder. ➟ বজনাদের মত জোড়ালো।
🎯 As Mute As Fish. ➟ মাসের মত বোবা।
🎯 As Old As Hills. ➟ পর্বতের মত প্রাচীন।
🎯 As Pale As Death. ➟ মৃত্যুর মত পান্তুর।
🎯 As Playful As Kitten. ➟ বিড়াল ছানার মত ক্রীড়ামোদী।
🎯 As Quick As Thought. ➟ চিন্তার মত গতিশীল।
🎯 As Red As Rose. ➟ গোলাপের মত লাল।
🎯 As Round As Ball. ➟ বলের মত গোল।
🎯 As Sharp As Razor. ➟ ক্ষুরের মত ধারালো।
🎯 As Silent As Grave. ➟ কবরের মত নীরব।
🎯 As Silly As A Sheep. ➟ ভেড়ার মত মূর্খ।
🎯 As Silly As Sheep. ➟ খরগোশের মত বোকা।
🎯 As Tricky As Monkey. ➟ বাঁদরের মত ধুর্ত।
🎯 As Vain As Peacock. ➟ ময়ুরের মত অহংকারী।
🎯 As White As Snow. ➟ তুষাড়ের ন্যায় শুভ।

বিসিএস প্রশ্ন ব্যাংক। ১০ বিসিএস থেকে ৩৬ বিসিএস এর সমাধান

 
English Literature অংশ থেকে বিসিএস পরীক্ষায় ১৫ নম্বরের প্রশ্ন আসে। তাছাড়া পিএসসির যেকোন এক্সাম,ব্যাংক সহ অন্যান্য পরীক্ষায় এই অংশ থেকে প্রশ্ন হয়ে থাকে।
আজ ১০ থেকে ৩৬ তম বিসিএসে আসা প্রশ্ন গুলোর উত্তরসহ দেয়া হলো।




# দশম_বিসিএস
★who is the author of "A Farewell to Arms"?
ans: Ernest Hemingway
★ who is the author of "Animal Farm"?
ans:George Orwell
★who is the author of "India wins Freedom "?
ans:Abul Kalam Azad
# এগারতম_বিসিএস
★who is the poet of victorian age?
ans:Robert Browning
★who is the author of "For Whom The Bell Tolls"?
ans:Ernest Hemingway
★"Justice delayed is Justice denied"was stated by---
ans:Gladstone
# বারতম_বিসিএস
★who is the greatest modern English Dramatist?
answer :George Bernard Show
★who is the modern philosopher who was awarded Novel Prize For Literature?
ans:Bertrand Russell
★who is the author of "A Farewell to Arms"?
ans:Ernest Hemingway
★who is the most Famous satirist in English Literature?
ans:Jonathan Swift
# তেরতম_বিসিএস
★The Rainbow is---
ans:a novel by D.H.Lawrence
★"Tom Jones"by Henry Fielding was first published in---
ans:the first half of 19 Century
★The Literary work "Kubla Khan" is---
ans:a verse by Coleridge
★what was the real name of the great American short writer, O'Henry?
ans:William Sydney Porter
★T.S Eliot was born in--
ans:USA
# চৌদ্দতম_বিসিএস
★ Paradise Lost" attempted to---
ans:justify the ways of God to Man
★what is the full name of the great American short story writer O'Henry?
ans:William Sydney Porter
# পনেরতম_বিসিএস
★The "Poet Laureate"is---
ans:the court poet of England
★which of the following school of literary writings is connected with a medical theory?
ans:Comedy of Humorous
★who of the following was both a poet and painter?
answer :Blake
★"Plebiscite "is a term related to---
ans:Politics
★who wrote "Beauty is truth,truth is beauty"?
ans:Keats
★which of the following ages in literary history is the latest?
ans:The Georgian Age
ব্যাখ্যা :অপশনে যেগুলো ছিল তার মধ্যে latest ছিল The Georgian Age.
# ষোলতম_বিসিএস
★In Which Century was the Victorian Period?
ans:19 century
★A person who writes about his own life--
ans: an autobiography
★Shakespeare is known mostly for his ---
ans:plays
# সতেরোতম_বিসিএস
★Any one of the following pairs are literary collaborators ---
ans:Shelley and Keats
★Browning was the composer of any of the following poems---
ans:Andrea Del Sarto
 ১৮-২০ তম বিসিএসে এ অংশ থেকে প্রশ্ন আসেনি।
# একুশতম_বিসিএস
★Which of the following best describes the author's attitude towards learning?
ans:learning is a matter of promoting creativity in students
২২ থেকে ২৭ তম বিসিএসে এ অংশ থেকে কোন প্রশ্ন আসেনি।
# আটাশতম_বিসিএস
★"Animal Farm "was written by---
ans:George Orwell
★who did write first English Dictionary?
ans:Samuel Jonson
★"If winter comes,can spring be far behind"?These lines were written by---
ans:Shelley
# ঊনত্রিশতম_বিসিএস
★"Into the --- of death rode the six hundred. "
ans:valley
★"To be or not to be, that is the ----"
ans:question
★"I have a ---- that one day this nation will live out of the true meaning of its creed that all men are created equal."
ans:dream
★who wrote the two famous novels,"David Copperfield "and "The Tale of Two Cities"
ans:Charles Dickens
★who wrote the plays,"The Tempest "and"The Mid Summer Night's Dream"?
answer :Shakespeare
৩০ তম বিসিএসে কোন প্রশ্ন আসেনি
# একত্রিশ_বিসিএস
★Wordsworth introduced the reader's --- a new kind of poetry.
ans: to
# বত্রিশতম_বিসিএস
★ The sentence "who would have thought Shylock was so unkind"Express---
ans:Wonder
৩৩ এবং ৩৪ তম তে এ অংশ থেকে প্রশ্ন আসেনি।
# পঁয়ত্রিশতম_বিসিএস
★who wrote the following lines,"All at once I saw a crowd, a host of golden daffodils "
ans:Wordsworth
★who among the following writers is not a Nobel Laureate?
a.T.S Eliot
b.Grahame Greene
c.Toni Morrison
d.Faulkner
ans:Grahame Green
★The play "Arms and the Man "is by---
ans:George Bernard Shaw
★The "climax "of a plot is what happens--
ans:at the height
★Othelo is Shakespeare's play about--
ans:A Moor
★In the 18th century, the Mughal Empire begin to---
ans:disintegrate
★The poem "Isle of Innisfree"is written by---
ans:W.B.Yeats
★Riders to the Sea is---
ans:a one-act play
★which of the following writers belong to the Elizabethan period?
ans:Christopher Marlowe
★"To be or not to be that is the question "-is a famous dialogue from---
ans:Hamlet
★Find the odd man out---
ans:George Eliot
★Find the odd man out ---
ans: As I Lay Dying
# ছত্রিশতম_বিসিএস
★"Elegy written in a country churchyard "is written by---
ans:Thomas Gray
★Shakespeare's "Meausure for Meausure" is a successful --
ans:comedy
ব্যাখ্যা :প্রফেসরস এর বইতে আনসার comedy কিন্তু অন্য বই গুলোতে tragi-comedy.
★The romantic age in English Literature began with the publication of ---
ans:Preface to Lyrical Ballad
★Which of the following books is written by Thomas Hardy?
ans:The Return of the Native
★"Frailty thy name is women"is a famous dialogue form --
ans:W.Shakespeare
★The poem "The Solitary Reaper"is written by--
ans:W.Wordsworth
★The Merchant of Venice is a Shakespeare play about --
ans:a jew
★The play Candida is by--
ans:G.B.Shaw
★Which of the following writer's belongs to the romantic period in English Literature?
ans:S.T.Coleridge
★The climax of a plot is what happens---
ans:at the height
★London Town is found a living being in the works of ---
ans:Charles Dickens
★"Child is the father of man" is taken from the poem of---
ans:W.Wordsworth
★Man is the political animal -who said this?
ans:Aristotle
★Who is the known as "the poet of nature"?
ans:W.Wordsworth
★A passage to india is written by---
ans:E.M.Forster
★"Gitanjali"of Rabindranath Tagore was translated by ---
ব্যাখ্যা :এখানে আনসার কোনটি হবে না। কারন,Gitanjali অনুবাদ রবীন্দ্রনাথ নিজেই করেন কিন্তু তার নাম অপশনে নাই। অপরদিকে "Gitanjali" এর অনুবাদ "Song offerings" এর ভূমিকা লেখেন W.B Yeats.
★Who of the following writer's was not a novelist?
ans:W.B.Yeats

বিসিএস পরীক্ষার সাজেশন(সাবজেক্ট :ভূগোল ও পরিবেশ)

 
বিসিএস পরীক্ষা, ইউনিভার্সিটি ভর্তি ও যে কোন জব পরীক্ষার সাধারন জ্ঞান ও যে কোন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার এমসিকিউ এর প্রস্তুতির জন্য " বাংলাদেশের  নদ-নদী" বিষয়ের উপর ১০০+ খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর....



1) মোট নদ-নদী- প্রায় ৭০০টি (তথ্যসূত্র : www.banglapedia.org)
     i.প্রায় ৮০০টি (তথ্যসূত্র : www.wikipedia.org)
     ii.প্রচলিত তথ্য- ২৩০টি
2) নদ-নদীর মোট আয়তন – ২৪,১৪০ কিমি (তথ্যসূত্র : www.banglapedia.org)
3) বাংলাদেশের ছোট বড় নদীর সংখ্যা ২৩০টি এর মধ্যে ৫৭টি আন্তর্জাতিক যার ৫৪টির উৎপত্তি ভারতে এবং ৩টি মায়ানমারে।
4) ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি
5) মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি
6) বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা)
7) মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি
8) বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ)
9) বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু)
10) বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই
11) বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
12) বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
13) হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনায় অবস্থিত- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ (ভারতে নাম পূর্বাশা, এই দ্বীপের মালিকানা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।)
14) ব্রহ্মপুত্র নদ: বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী। কোথায় যমুনা ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নামে বিভক্ত হয়েছে – দেয়ানগঞ্জের নিকটে। এ নদের উৎপত্তি হিমালয়ের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবরে। উৎপত্তিস্থলে নাম সাংপো।বাংলাদেশে প্রবেশ কওে কুড়িগ্রামের ভিতর দিয়ে। ব্রহ্মপুত্র নদের পুরাতন প্রবাহ ময়মনসিংহের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ভৈরবের নিকটে মেঘনায় পতিত। ভূমিকম্পের কারণে ১৭৮৭ সালে কোন নদীর স্রোত পরিবর্তন হয়ে যমুনা নদী হয় –  পুরাতন ব্রহ্মপুত্র।
ব্রহ্মপুত্র নদীর পূর্ব নাম কি –  লৌহিত্য।
ধবলা ও দুধকুমার কোন নদেও উপনদী –  ব্রহ্মপুত্র নদের।
বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘপথ অতিক্রম করেছে।দৈর্ঘ্যের দিক দিয়ে এই নদীর অবস্থান বিশ্বে২২তম (২৮৫০কিমি)।
15) পদ্মা: এ নদীর অপর নাম কীর্তিনাশা। পদ্মা নদীর উৎপত্তি স্থল গঙ্গোত্রী হিমবাহ। কুমির সদৃশ ঘড়িয়াল দেখা যায় কোথায় – পদ্মনদীতে। পদ্মা মেঘনার সাথে মিশেছে চাঁদপুরে।পদ্মার শাখা নদী হল ইছামতি, গড়াই, ভৈরব, কুমার, আড়িয়ার খাঁ।পদ্মার একমাত্র উপনদী মহানন্দা।পদ্মা বাংলাদেশের সবচেয়ে নাব্য নদী।
16) যমুনা: নদীর পূর্ব নাম কি – জোনাই। যমুনা নদী পদ্মা নদীতে পতিত হয় গোয়ালন্দে (+ব্রহ্মপুত্র সাথে)
17) মেঘনা: বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বিভক্ত হয়েছে সিরেট জেরার অমলশিদে।পুনরায় মিলিত হয়েছে মারকুলির নিকটে কালনি নামে।মেঘনার উপনদী তিতাস, গোমতী, মনু, বাউলাই।
18) বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী সুরমা (৩৯৯কিমি)। কিন্তু সম্প্রতি এক তথ্যমতে মেঘনা।
19) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী –  বুড়িগঙ্গা
20) বুড়িগঙ্গানদীর পূর্বনাম কি –  দোলাই নদী । ঢাকা শহরকে রক্ষা করার জন্য বুড়িগঙ্গার তীরে ব্যাকল্যান্ড বাঁধ দেয়া হয়। (মোঘল আমলে দেয়া হয় পোস্তাহবাঁধ)
21) হালদা নদীর উৎপত্তি কোথায় – খাগড়াছড়ির বদনাতলী পর্বতমালায়
22) বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি এবং সমাপ্ত নদী সাঙ্গু ও হালদা।
23) বাংলাদেশের কোন নদীর নাম মানুষের নামে রাখা হয়েছে – রূপসা (রূপলাল সাহার নামে)
24) বাংলাদেশের কোন নদীতে জোয়ার ভাটা হয় না – কুমিল¬ার গোমতী নদীতে
25) এক কিউসেক বলতে কি বুঝায় – প্রতি সেকেন্ডে এক ঘনফুট পানির প্রবাহ
26) মহিলা নদী কোন জেলায় অবস্থিত – দিনাজপুর
27) কারখানা নদী কোন জেলায় অবস্থিত – পটুয়াখালী
28) তেতুলিয়া নদী কোথায় অবস্থিত – বাউফল, পটুয়াখালী
29) সুন্দরবনের পূর্বে কোন নদী –  বলেশ্বর
30) সুন্দরবনের পশ্চিমে কোন নদী –  রায়মঙ্গল
31) চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীর নাম – আত্রাই
32) বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট নদী – গোবরা (তেঁতুলিয়া), ৪ কিমি।
33) রংপুর জেলার উরে্লকযোগ্য নদনদী – তিস্তা, ঘাঘট, যমুনেশ্বরী, করতোয়া, চিকলী
34) নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় – ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার হারুকান্দিতে (১৯৭৭)
35) বর্তমানে ঢাকা কতটি নদী দ্বারা বেষ্টিত – ৫টি (দক্ষিণে বুড়িগঙ্গা,পশ্চিমে তুরাগ, পূর্বে বালু ও শীতলক্ষা, উত্তরে টঙ্গী খাল বা টঙ্গী নদী)
36) জাফরাবাদ জলমহাল যে নামে পরিচিত – পদ্মা-মহানন্দা অভয়াশ্রম
37) বাংলাদেশ মায়ানমার অভিন্ন নদী ৩টি। বাংলাদেম মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর নাম নাফ নদী। (দৈর্ঘ্য ৫৬কিমি)।মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে নাফ, সাঙ্গু ও সানকা।
38) দক্ষিণ তালপট্টি হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় অবস্থিত। (বাংলাদেশ ভারতকে বিভক্তকারী নদী)
39) গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনার সম্মিলিত নদীর অববাহিকার কত শতাংশ বাংলাদেশের অন্তর্গত- ৩৩%।
40) ফারাক্কা বাধঁ বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ১৬.৫ কিমি দূরে অবস্থিত।
41) ভারত-বাংলাদেশের নদী কমিশনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য   দু’দেশের নদীগুলোর নাব্যতা রক্ষাকরা।
42) গঙ্গা নদীর পানিপ্রবাহ বৃদ্ধিও জন্য বাংলাদেশের প্রস্তাব নেপালে জলাধার নির্মাণ।
43) কুয়কাটা সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য ১৮কিমি।
44) বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদীমেঘনা।
45) মহানন্দা: বাংলাদেশ হতে ভারতে প্রবেশ করা একমাত্র নদী। উপনদী পূণর্ভবা, নাগর, কুলিখ, টাঙ্গন।
46) কর্ণফুলী: নদীর উৎস মিজোরামের লুসাই পাহাড়।
47) নদী পয়স্তি হল নদীর চরে নতুন করে চাষাবাদ করে যারা।
48) বাংলাদেশ ভারত নদী কমিশন গঠিত হয় কবে – ১৯৭২ সালে
49) দীর্ঘতম নদ- ব্রহ্মপুত্র (একমাত্র নদ) (দীর্ঘতম নদীর উত্তরে ব্রহ্মপুত্র থাকলে ব্রহ্মপুত্র-ই উত্তর হবে)
50) প্রশস্ততম নদী- যমুনা
51) সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী
52) বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক নদী- পদ্মা
53) চলন বিলের মধ্য দিয় প্রবাহিত নদী- আত্রাই
54) জোয়ার-ভাঁটা হয় না- গোমতী নদীতে
55) প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী
56) বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
57) বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
58) বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই
59) বরাক নদী বাংলাদেশে ঢুকেছে- সুরমা হয়ে (পরে মেঘনায় গিয়ে মিশেছে)
60) যমুনার সৃষ্টি হয়- ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
61) নদী সিকস্তি- নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত
62) নদী পয়স্তি- নদীর চরে যারা চাষাবাদ করে
63) ফারাক্কা বাঁধ- গঙ্গা নদীর উপরে (বাংলাদেশে এসে গঙ্গা ‘পদ্মা’ নাম নিয়েছে)
64) বাকল্যান্ড বাঁধ- বুড়িগঙ্গার তীরে (১৮৬৪ সালে নির্মিত)
65) টিপাইমুখ বাঁধ- বরাক নদীর উপরে (ভারতের মণিপুর রাজ্যে)
66) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- কর্ণফুলী নদীর উপর (১৯৬২ সালে নির্মিত)
67) চট্টগ্রাম বন্দর- কর্ণফুলী নদীর তীরে
68) মংলা (খুলনা) বন্দর- পশুর নদীর তীরে
69) মাওয়া ফেরিঘাট- পদ্মার তীরে
70) প্রধান নদীবন্দর- নারায়ণগঞ্জ
71) নদী গবেষণা ইন্সটিটউট- ফরিদপুর
72) নদী উন্নয়ন বোর্ড- ঢাকায়

বিভিন্ন নদীর পূর্বনাম
--------------------------
যমুনা ➟ জোনাই নদী
বুড়িগঙ্গা ➟ দোলাই নদী (দোলাই খাল)
ব্রহ্মপুত্র ➟ লৌহিত্য
পদ্মা ➟ কীর্তিনাশা


বিভিন্ন নদীর উৎপত্তিস্থল-
------------------------------------
নদী ➟ উৎপত্তিস্থল
পদ্মা ➟ হিমালয়ের গঙ্গৌত্রি হিমবাহ
ব্রহ্মপুত্র ➟ তিব্বতের মানস সরোবর
যমুনা ➟ তিব্বতের মানস সরোবার
মেঘনা ➟ আসামের লুসাই পাহাড়
কর্ণফুলী ➟ মিজোরামের লুসাই পাহাড়

বিভিন্ন নদীর মিলিতস্থল-
------------------------------
পদ্মা + মেঘনা ➟ চাঁদপুর
পদ্মা + যমুনা ➟ গোয়ালন্দ
সুরমা+কুশিয়ারা ➟ ভৈরব (আজমিরীগঞ্জ)
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র + মেঘনা ➟ ভৈরব বাজার

নদী তীরবর্তী শহর ও গুরুত্বপূর্ণ/ঐতিহাসিক জায়গা-
------------------------------------------------------------
শহর/জায়গা ➟ নদী   ;   শহর/জায়গা ➟ নদী
ঢাকা ➟ বুড়িগঙ্গা   ;   সিলেট ➟ সুরমা
চট্টগ্রাম ➟ কর্ণফুলী   ;   মাদারীপুর ➟ পদ্মা
কুমিল্লা ➟ গোমতী   ;   বাংলাবান্ধা ➟ মহানন্দা
রাজশাহী ➟ পদ্মা   ;   টেকনাফ ➟ নাফ
মহাস্থানগড় ➟ করতোয়া   ;   বগুড়া ➟ করতোয়া
বরিশাল ➟ কীর্তনখোলা   ;   চন্দ্রঘোনা ➟ কর্ণফুলী
খুলনা ➟ রূপসা   ;   কাপ্তাই ➟ কর্ণফুলী
টঙ্গী ➟ তুরাগ   ;   গোপালগঞ্জ ➟ মধুমতী
চাঁদপুর ➟ মেঘনা   ;   ঘোড়াশাল ➟ শীতলক্ষ্যা
গাজীপুর ➟ তুরাগ   ;   টুঙ্গীপাড়া ➟ মধুমতি
সুনামগঞ্জ ➟ সুরমা   ;   লালবাগ কেল্লা ➟ বুড়িগঙ্গা
মংলা ➟ পশুর   ;   শরীয়তপুর ➟ পদ্মা
ভৈরব ➟ মেঘনা   ;   রাজবাড়ি ➟ পদ্মা
রংপুর ➟ তিস্তা   ;   নোয়াখালি ➟ মেঘনা ও ডাকাতিয়া
টাঙ্গাইল ➟ যমুনা   ;   মানিকগঞ্জ ➟ যমুনা
পঞ্চগড় ➟ করতোয়া   ;   নরসিংদী ➟ মেঘনা ও শীতলক্ষ্যা
কক্সবাজার ➟ নাফ   ;   ব্রাহ্মণবাড়িয়া ➟ তিতাস
নাটোর ➟ আত্রাই   ;   রংপুর ➟ তিস্তা
দৌলতদিয়া ➟ পদ্মা   ;   গোয়ালন্দ ➟ পদ্মা
কুষ্টিয়া ➟ গড়াই   ;   তিনবিঘা করিডোর ➟ তিস্তা

পেঁয়াজের ঝাঁঝ এড়িয়ে যেভাবে পেঁয়াজ কাটবেন




পেঁয়াজের রয়েছে বিশেষ উপযোগিতা। রান্না করার সময় বিশ্বের প্রায় সকল দেশের মানুষই পেঁয়াজ ব্যবহার করে থাকে। মুখরোচক রসনা পণ্য ছাড়াও পেঁয়াজের রয়েছে বিভিন্ন ঔষধি গুণও। তবে এ মশলাটির একটি বিশেষঅসুবিধা রয়েছে। যারা নিয়মিত পেঁয়াজ কাটেন তারা এই বিশেষ অসুবিধা সর্ম্পকে জানেন। হ্যাঁ, পেঁয়াজ কাটার সেই সমস্যাটি হচ্ছে, চোখ জ্বালা পোড়া করে ও চোখে পানি আসে। পেঁয়াজ কাটলে কেন এমন হয়- সেটা সবার কাছে কৌতুহলের বিষয়। জেনে নিন, পেঁয়াজ কাটলে কেন এমন হয়। মূলত পেঁয়াজ কাটার সময় এক বিশেষ ধরণের অ্যাসিডের কারণে এমনটি হয়। পেঁয়াজের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যামিনো অ্যাসিড। এই অ্যাসিডে সাধারণত চোখ জ্বালা করার কথা নয়। তবে পেঁয়াজ কাটার সময় এই অ্যামিনো অ্যাসিডের সালফোক্সাইড উপাদানটি বিক্রিয়া করে সালফোনিক অ্যাসিডে পরিবর্তিত হয়। যেটি চোখে জ্বালা পোড়ার কাজে সহায়ক। পেঁয়াজের মধ্যে আরো এক ধরণের পদার্থ থাকে যা এই সালফোনিক অ্যাসিডের সাথে বিক্রিয়া করে প্রোপেন থায়োল এস অক্সাইড তৈরি করে। অ্যাসিডটি আবার দ্রুত উড়ে গিয়ে চোখের পানির সাথে মিশে সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরি করে। এই সালফিউরিক অ্যাসিডই চোখ জ্বালা পোড়া করা এবং চোখে পানি আনার মতো কাজ করে থাকে। পেঁয়াজ কাটার সময় যখন চোখে সালফিউরিক অ্যাসিড এসে পড়ে তখন সেটি ধুঁয়ে ফেলার জন্যই অতিরিক্ত পানি নিঃসৃত হয়। এর মাধ্যম চোখে পানি আসে। পেঁয়াজ কাটার সময় চোখ জ্বালা-পোড়া করার এই অসুবিধা থেকে মুক্ত থাকা কষ্টকর। তবে কয়েকটি ব্যবস্থার মাধ্যমে এই অসুবিধা থেকে কিছুটা হলেও আরাম পাওয়া যায়। কাটার আগে পেঁয়াজ অনেকক্ষণ ফ্রিজে রাখলে চোখে জ্বালা পোড়া হয় না। কারণ কম তাপমাত্রার কারণে উল্লেখিত উপাদানগুলোর কার্যকারিতা কমে যায় এবং প্রোপেন থায়োল এস অক্সাইড তৈরি হয় না। আরেকটি পদ্ধতি হিসাবে বলা যায়, পেঁয়াজ অর্ধেক করে কেটে গরম পানি কিছুক্ষণ রেখে তারপর কাটলে চোখের জ্বালা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কারণ পেয়াঁজ সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরি হলেও পানিতে দ্রবণীয় হয়ে যায়। ফলে তা চোখে আসার আর সুযোগ থাকে না এবং উচ্চ তাপমাত্রার কারণে অধিকাংশ অ্যামিনো অ্যাসিডের সালফোক্সাইড ও এনজাইম পেয়াঁজ থেকে নিঃসৃত হয়ে পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়। ফলে প্রোপেন থায়োল এস অক্সাইড চোখে আসার কোনো সুযোগ থাকে না।

দুশ্চিন্তা দূর করার সহজ উপায়




সত্য মনোবিজ্ঞানের ভাষায় সত্য চিন্তার বিপরীত হচ্ছে দুশ্চিন্তা। সত্য চিন্তা মানুষের প্রকৃতিজাত। সত্য চিন্তায় থাকে সত্য বিশ্বাস। সত্য বিশ্বাস মানে ধর্মীয় বিশ্বাস। প্রত্যেক মানুষ কোনো না কোনো ধর্মে বিশ্বাসী। তবে ইসলামই হচ্ছে আল্লাহর মনোনীত জীবন বিধান। মানুষ যখন নিজের ইচ্ছাকে কেন্দ্র করে তার কর্মপরিচালনা করতে চায়, তখন তার মনের মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। এই দ্বান্দ্বিক মনোভাব তাকে নানা ধরনের বুদ্ধির কূটকৌশলে আটকে রেখে নানা জটিলতার সৃষ্টি করে। এ ধরনের মন সব সময় অসুস্থ থাকে। আরো স্পষ্টভাবে বলা যায়, মানুষ যখন তার মনের আনুগত্য করে তখন সেখানে সত্যের আনুগত্য বিলুপ্ত হয়ে যায়। কামনা-বাসনাকে যারা ইলাহ্ (উপাস্য) বানিয়ে নেয়, তারা মনের আনুগত্যের কারণে দিশেহারা হয়ে যায়। তাদের মনের মধ্যে বিরাজ করে দুশ্চিন্তা। সত্য চিন্তা, ইতিবাচক চিন্তা তাদের মন থেকে দূরীভূত হয়ে যায়। তাই দুশ্চিন্তার বড় ওষুধ বিশ্বাসের আনুগত্য। বিশ্বাসের ভিত্তিতেই তার মনে সত্য চিন্তার বিকাশ হবে। সত্য চিন্তার বিকাশ হলে তার মন সুন্দর এবং পবিত্র হয়ে যাবে। যেমন পার্থিব জীবন ও তার চাকচিক্য থেকে নিজেকে মুক্ত রেখে মহান আল্লাহর আনুগত্যে নিবেদিত হবে সে মন শক্তিশালী হবে। এমন কোনো সহজাত বস্তুকে ভয় করে না। দুনিয়াবি কোনো শক্তির ভয়ে সে ভীত হবে না। সর্বক্ষণ, সর্বকাজে এ মনের ভরসা হবে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা। বলুন তো, এ ধরনের মনে কখনো কি দুশ্চিন্তা বাসা বাঁধতে পারে?
 যখন আমাদের মনে কোনো দুশ্চিন্তার ছায়া আমরা দেখতে পাবো, তৎক্ষণাৎ আমাদের আত্মবিশ্লেষণ করতে হবে। বিচার-বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে, কোথাও আমাদের বিশ্বাসে কিংবা ভরসায় অন্য কোনো শক্তির অনুপ্রবেশ ঘটেছে কি না। সাপ, বিচ্ছু, সিংহ, বাঘ বা অন্য কোনো শক্তির ভয়ে আমরা ভীত কি না। কিংবা কোনো লোভলালসার প্রলোভন মনকে বিপথগামী করছে কি না। মন যখন ইচ্ছার আনুগত্য করে, অর্থের আনুগত্য করে, সামাজিক শক্তির আনুগত্য করে, নাম-খ্যাতির আনুগত্য করে, তখন বুঝতে হবে মন তার মনের আনুগত্যে ব্যস্ত রয়েছে।

 সত্য মনোবিজ্ঞানের বিশ্লেষণে এ ধরনের মন সব সময় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকে। তাই মনকে তার মনের আনুগত্য ত্যাগ করে মহান আল্লাহর আনুগত্যে ফিরিয়ে আনতে পারলেই দুশ্চিন্তা কেটে যাবে। মনের প্রশান্তি ফিরে আসবে। মনকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখার প্রধান উপায় হচ্ছে, মহান আল্লাহকে একমাত্র অভিভাবক হিসেবে আনুগত্য করা। যে মন আল্লাহর বিধানের অনুসারী হবে, সে মন সব সময় প্রফুল্ল থাকবে। মহানবী সা:-এর অনুসারী মন-ই সত্যিকার ভালো মন। মনে রাখতে হবে, যে মন তার মনের আনুগত্য করবে সে মনে সব সময় ভয়, অস্থিরতা, আতঙ্ক, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় নিমজ্জিত থাকবে। এ ধরনের মন শয়তানের অনুসারী মন। প্রচলিত মনোবিজ্ঞানে দুশ্চিন্তামুক্ত মনের জন্য অনেক কথা বলা হয়েছে। কাউন্সেলিং এবং পদ্ধতিগত বেশ কিছু উপায়-উপকরণের নির্দেশনাও রয়েছে এসব ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদে। মনোবিশ্লেষণ, মনোকথন, মেডিটেশন, ডায়ানেটিকস, মনোথেরাপি, মিউজিক থেরাপি প্রভৃতি অনেক পদ্ধতি রয়েছে দুশ্চিন্তা লাঘবে উপায় হিসেবে। এ ধরনের বিভিন্ন ব্যবস্থাপনায় মানসিক দুশ্চিন্তা লাঘবের যেসব পদ্ধতি রয়েছে, তা দ্বারা মনের সাময়িক উন্নয়ন প্রশান্তি লাভ সম্ভব হলেও সত্যিকার সাফল্যের হার খুবই কম। তাই সত্য মনোবিজ্ঞান (True Psychology) সত্যিকার মনোপ্রশান্তির জন্য ধর্মীয় বিশ্বাস প্রতিস্থাপনে বিশ্বাসী। বহু রোগীর জীবনবৃত্তান্ত বিশ্লেষণ করে আমরাও বলতে চাই, দুশ্চিন্তা লাঘবের প্রধান এবং একমাত্র উপায় হচ্ছে ধর্মীয় বিশ্বাসের অনুশীলন। ইসলামের মহান বিধানে দুশ্চিন্তার কোনো অস্তিত্ব নেই। কারণ, ইসলামে আনুগত্যশীল ব্যক্তির প্রধান ভরসা এবং অভিভাবক হচ্ছে- স্বয়ং আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা। সুতরাং মনোভাব শুধু আল্লাহর অনুগত রাখতে পারলে সে মনে কখনো কোনোভাবেই দুশ্চিন্তা বাসা বাঁধতে পারবে না। তাই আবারো বলছি, আল্লাহর আনুগত্যশীল মন কখনো কোনোভাবেই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে পারে না।
-ইসলামিক সাইকোথেরাপি ফিচার

সিভি তৈরিতে যে ভুল গুলো করা যাবে না

চাকরির জন্য বায়োডাটা একটি অত্যাবশ্যক বিষয় বায়োডাটা দেখেই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান আপনার সম্পর্কে নিয়ে নিতে পারে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত তাই আপনার বায়োডাটাটি তৈরি করতে হবে উপযুক্তভাবে বায়োডাটা তৈরির সময় এই বিষয়গুলো এড়িয়ে যাবেন :


  • খুব ঝকমকে বা রঙচঙে কাগজে সিভি লিখবেন না অনেকেই আছেন যারা ভাবেন সিভিটা ঝকমকে বা রঙচঙে কাগজে লিখে দিলে কাজ হবে কিন্তু এমন মনে করার কোনও কারণ নেই সিভি সবসময় সাদা কাগজের ওপর প্রিন্ট করাই উচিত আপনার সিভি ফরম্যাল, অফিসিয়াল ডকুমেন্টেড হওয়া উচিত 
  • ফন্ট যেন খুব চেনা হয় যে ফন্টে সিভিটা লিখবেন সেটা যেন সহজ, সরল, চেনা হয় কায়দা মাড়া ফন্টে লিখে লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি হয় 
  • হেডিংয়ে সিভি, বায়োডাটা, Resume এই ধরনের কথা লিখতে যাবেন না অনেকেই আছেন যারা সিভির ওপর হেডিংয়ে CV, Curriculum Vitae and Resume জাতীয় কথা লেখেন, সেটার দরকার নেই 
  • ছবি না চাইলে দরকার নেই ছবি না চাইলে আগ বাড়িয়ে দিতে যাবেন না মডেলিং, অভিনয় ছাড়া সব জায়গায় ছবির প্রয়োজন হয় না 
  • নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে গুণগান করতে শুরু করবেন না আমি খুব ডেটিকেটিভ মানুষ খুব পরিশ্রম করতে পারি দারুণ সত্মানুষ এমন সব কথার কোনও প্রয়োজন নেই এতে পাল্টা প্রশ্ন করলে আপনার চাপ বাড়তে পারে সিভিতে নিজের পরিচয়টা স্মার্টভাবে দিন,ঢাকঢোল পিটিয়ে নিজের গুণগান গিয়ে নয়
  • 'আমি', 'আমার' জাতীয় শব্দ এড়িয়ে চলুন আমি অমুক কোম্পানিতে টিম লিডার ছিলাম, আমার অমুক ছিল আমি, আমার শব্দ সিভিতে ত্যাগ করুন বদলে বুলেট ব্যবহার করে পয়েন্ট অনুযায়ী সাজান
  • বানান ভুল বা ব্যাকরণগত ত্রুটি একদম যেন না থাকে সিভিতে বানান ভুল বা বাক্য তৈরিতে ব্যাকরণগত ত্রুটি করে ফেলবেন না একটা ছোট্ট ভুলের জন্য আপনার চাকরিটা হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে 
  • চাকরি ছাড়ার কারণ, বর্তমান চাকরির যাবতীয় তথ্য ঠিক কী কারণের জন্য আগের চাকরিটা ছেড়ে এই চাকরিটা করতে চাইছেন সেটা দিন বর্তমানে যে চাকরিটা করছেন তার যাবতীয় তথ্য দিন আপনার 'জব রোল' ঠিক কী সেটা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন
  • অপ্রয়োজনীয় তথ্য দেবেন না অপ্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সিভি বড় বা ভারী বানাবেন না মনে রাখবেন সময় সবার কাছেই বড় মূল্যবান সিভিতে নিজেকে সংক্ষেপে, স্মার্টলি তুলে ধরাই আপনার লক্ষ্য হবে 
  • মিথ্যা তথ্য বা তথ্য গোপন করবেন না সিভিতে মিথ্যা কথা একদম বলতে যাবেন না পরে ধরা পড়ে গিয়ে চাকরি খোয়াতে পারেন 

Popular Posts

Adsence Advertise