Adsence Advertise

Pages

Advertise

Copyright @ 2016 tarekurrahman. Theme images by MichaelJay. Powered by Blogger.

Advertise

Bangladesh Bank Job Circular 2024

 
Bangladesh Bank Job Circular 2024






Application Deadline- 19/01/2024


Eastern Bank Job Circular-2023

 

Trainee Assistant Officer, Cash Area


Prime Responsibilities
•  Making payment and receive of cash efficiently, flawlessly; within shortest possible time
•  Ensuring Customer Satisfaction by ensuring Service Excellence in Cash Area
•  Achieving assigned Business target set by the Management
•  Remaining aware of fake notes, fraudulent transaction and Money Laundering while providing service
•  Necessary maintenance/ Cash loading / Reconcile of ATM



Qualification & Other Competencies
•  Minimum graduate from recognized institutions
•  Excellent verbal and written communication skills in English & Bangla.
•  Adequate computer literacy to work in online software modules & MS Office packages.



Job Location
•  Anywhere in Bangladesh


Compensation & Benefit
•  Gross monthly salary of BDT. 28,000/-
•  Other admissible benefits as per EBL policy.
•  Will be eligible to sit for Written Exam for EBL Permanent position after 1 year based on performance



Applicants desire to apply should send application through www.ebl.com.bd/career by December 30, 2023.

Only short listed candidates will be communicated.
Apply - https://ebl.bdjobs.com/



ইসলামী ব্যাংকে বিশাল নিয়োগ প্রকাশ ২০২৩

 

 ইসলামী ব্যাংকে বিশাল নিয়োগ প্রকাশ ২০২৩ 


নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি:

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি 

পদ: বিভিন্ন পদ।

আবেদনের শেষ তারিখঃ  ১০ জানুয়ারি ২০২৪।

আবেদন লিংক: career.islamibankbd.com




শেষ চিঠি

 

গল্প - শেষ চিঠি

তারেকুর রহমান 


আজ মৌটুসী ডিভোর্স দিতে যাবে ফাহিমকে। মনটা বেশ বিষন্ন হয়ে আছে। জানালার পাশে চুল এলিয়েদিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মৌটুসী। আকাশের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলছে। জীবনে কোনকিছুই পেলনা।নিজের অমতে বিয়ে করতে হলো ফাহিমকে। যাকে ভালবেসেছিল কয়দিন পর তাকেই বিয়ে করতেযাচ্ছে। মনের মধ্যে আনন্দ থাকার কথা। কিন্তু মনে একফোঁটা শান্তি নেই। ফাহিমেরওতো কোনদোষ নেই। বাবা মা জোর করেই ফাহিমের সাথে মৌটুসীর বিয়ে দেয়। কেন বাবা এ কাজ করলো।ঠিকইতো এখন আগের প্রেমিককে বিয়ে করতে হবে মৌটুসীর। অবশ্য এটা ফাহিমের উদারতার কারনেই সম্ভব হচ্ছে। কোন কিছুই ভাল লাগছেনা মৌটুসীর।আচ্ছা,আমি ফাহিমকে ডিভোর্স দিলে ও কিভাবে থাকবে? ও কি আবার বিয়ে করবে? বুকের ভেতর মোচড় দিয়ে উঠলো। এ কি ফাহিমের প্রতি মৌটুসীর ভালবাসা? না না এ হতে পারেনা। মৌটুসী মনে মনে ভাবতে লাগলো ফাহিমের প্রতি তার ভালবাসা থাকতে পারেনা। ফাহিমের শেষ কথাগুলো এখনো কানে বাজছে। ফাহিম বলেছিল,তাকে যেন এখন ডিভোর্স না দেয়। বিয়ের আগের সপ্তাহে ডিভোর্স দিতে। আর একটা অনুরোধ করেছিল,বিয়ের সময় দেয়া হিরার আংটিটা যেন ফিরিয়ে না দেয়। ওটা মৌটুসীর কাছেই যেন থাকে।

মৌটুসী ফাহিমের দুটি প্রস্তাব মেনে নেয়। যে মানুষটা নিজের স্ত্রীকে ভালথাকার জন্য প্রেমিকের কাছে চলে যেতে সাহায্য করে তার যেকোন কথা শুনতে প্রস্তুত মৌটুসী। বাতাসে দোল খাচ্ছে মৌটুসীর চুলগুলো। বিষণè মন শূন্যে তাকিয়েই আছে। সাইরেনের আওয়াজ কানে আসলো তার। এই অসময়ে এম্বুলেন্স!  কোন আত্মীয় স্বজন তো অসুস্থ ছিলনা। তাহলে কেন এম্বুলেন্স এলো? কোন কিছুই মাথায় ঢুকছেনা মৌটুসীর। এক অজানা ভয় তাকে গ্রাস করে তোলে। এম্বুলেন্স ঠিক বাসার নিচে এসে থামলো। সবাই কৌত‚হল নিয়ে দেখছে। মৌটুসীর ও ইচ্ছা হলো দেখার। লাশের মুখ থেকে সাদা কাপড় সরিয়ে দেয়া হলো। মুখ দেখেই বড় একটা ঝাঁকুনি খেল মৌটুসী। এ যে ফাহিমের লাশ।

বাকরুদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সে। দু চারজন কান্নাকাটি ও করছে। এক বুড়ো এসে বললো, ফাহিম পোলাটার মত মানুষ হয় না। এত কম বয়সেই ও চলে গেল?লাশের পাশে একটা চিঠি। ফাহিম মারা যাওয়ার আগেই চিঠিটা লিখে গেছে। চিঠি আস্তে আস্তে খুলছে মৌটুসী। তার হাত কাঁপছে। শরীরের সব রক্ত মনে হয় ঠান্ডা হয়ে গেছে। এক অন্যরকম শিহরণ বয়ে যাচ্ছে। চিঠি মনে মনে পড়তে লাগলো মোটুসী,

প্রিয়তমা মৌটুসী,

জানিনা কেমন আছো? চিঠিটা পড়ার পর হয়তও ক্ষণিকের জন্য মন খারাপ হয়ে যাবে। আজ তোমাকে কিছু কথা লিখতে বসেছি। আমার জীবনের কথা। যা তুমি জানোনা। কিংবা কখনো বুঝতেও পারোনি। সেই ছোট বেলায় মা মরে যায়। বাবা নতুন বিয়ে করে। সৎ মায়ের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠি। বাবা বুঝতে পারতো আমার কষ্ট গুলো। এই শহরে নিজেদের বাড়ি থাকা সত্তে¡ও আমি বড় হয়েছি হোস্টেলে। শুধু সৎ মায়ের অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য বাবা আমাকে হোস্টেলে রেখে যায়।রাত হলে মাকে খুব মনে পড়তো। নীরবে কাঁদতাম। বাবা মাঝেমাঝে দেখতে আসতো। তাকে ছাড়তে ইচ্ছে হতোনা। কিন্তু সে আমাকে রেখে চলে যেত। যাওয়ার সময় বাবাও কিছু অশ্রু বিসর্জন দিয়েযেত। ভালবাসাহীন এক পৃথিবীতে আমি বড় হয়েছি। না পেয়েছি মায়ের আদর। বাবা থেকেও তার আদর থেকে বঞ্চিত হয়েছি। আমার পৃথিবীতে আমি বড় একাই ছিলাম। কাউকে নিজের কষ্টের কথাগুলো বলতেও পারতাম না। তোমাকে বিয়ে করার পর ভাবলাম এই বুঝি আমার অবস্থার পরিবর্তন হলো। চাঁদের মত একটা বউ পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। তুমি যখন ঘুমিয়ে   পড়তে আমি তোমার চাঁদ মুখখানির দিকে তাকিয়ে থাকতাম। জোসনা রাতের উজ্জ্বল চাঁদের মত মুখখানি দেখতে দেখতে রাত কাটিয়ে দিতাম। তোমার হাসি আমার সব দু:খ ভুলিয়ে দিত। সারাদিন ক্লান্ত হয়ে যখন বাসায় ফিরতাম তখন তোমার মুখখানি দেখলে সব কষ্ট ভুলে যেতাম। জানো মৌটুসী,তুমি যখন লাল শাড়ী পরে খোপায় ফুল গেঁথে বসে থাকতে মনে হতো তুমি কোন ফুলধানীতে সাজানো ফুল। তোমাকে পেয়ে নতুন করে জীবনটাকে সাজাতে চেয়েছি। কিন্তু যখন জেনেছি তোমার মনে অন্য পুরুষ আছে। দীর্ঘদিন প্রেম করার পর বিয়ে না করার যন্ত্রনা। সেই প্রিয় মানুষের কাছে ছুটে যাওয়ার যে আকুতি। তা আমি উপলদ্ধি করেছি। তোমার মনের এক কোনেও আমি নেই। তারপর ও আমি চেয়েছি তুমি ভাল থেকো। আমার কপাল ভালনা। সারাজীবনিতো ভালবাসা হীন ছিলাম। বাকি জীবন ও সেভাবে কেটে দেয়ার ইচ্ছা ছিল। তোমাকে তোমার প্রিয় মানুষের কাছে যাওয়ার জন্য আমিও সায় দিলাম। কিন্তুমৌটুসী জানো,তোমাকে ছাড়া আমার এক মুহুর্ত ও ভাল লাগেনা। তোমাকে ছাড়া এই পৃথিবী কল্পনাও করতে পারছিনা। তুমি চলে যাওয়ার পরে একটা রাত ও ঘুমাতে পারিনি। চোখের সামনে ভাসছে তোমার প্রিয় মুখখানি। কিভাবে তোমাকে ছেড়ে থাকবো বলো? আজ বা কাল তুমি আমাকে ডিভোর্স দিবে। আমিই তোমাকে একটা অনুরোধ করেছিলাম যেন আমাকে তোমার বিয়ের এক সপ্তাহ আগে ডিভোর্স দাও। তুমি আমার সে কথা রেখেছিলে। আমি তোমাকে ছাড়া বাচতে পারবোনা। তোমাকে ছাড়া আমার পৃথিবী কল্পনাও করতে পারিনা। তাই আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি জানি আত্মহত্যা মহাপাপ। তারপর ও আমার আর কোন পথ ছিলনা। একটু পরেই আমি মরে যাবো। আমি মরে গেলে হয়তও এক মুহুর্তের জন্য ও তোমার বুক কাঁপবে না। কারন তোমার মনে কখনোই আমি ছিলাম না। তবে মরে যাওয়ার আগে একটাই সান্ত্বনা আমার,আমি তোমার স্বামী হিসেবে মরতে পেরেছি।  চিঠি যখন তোমার হাতে পৌঁছাবে তখনও আমি তোমার স্বামী। মৌটুসী তোমার কাছে আমার একটা শেষ প্রশ্ন, আচ্ছা কখনো কি এক মুহুর্তের জন্য ও আমার ভালবাসা তুমি বুঝতে পারোনি? তুমি কি বুঝোনি আমি তোমাকে কত ভালবেসেছি? প্রশ্ন তোমার জন্য রেখে গেলাম। আমাকে ক্ষমা করে দিও।

ইতি

তোমার স্বামী ফাহিম



মৌটুসী চিঠিখানা পড়ে চিৎকার করে কাঁদতে লাগলো। তার কান্নায় আকাশ বাতাস ভারী হয়ে গেল।ফাহিম মরে যাওয়ার পর মৌটুসীর জীবনেও অনেক পরিবর্তন এলো। আগের মত সেই হাসি এখন আর নেই । মৌটুসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে সে আর বিয়ে করবেনা। মৌটুসীর সিদ্ধান্তে তার সেই প্রেমিক ও বাবা মা অবাক হয়ে যায়। এ কি বলছে মৌটুসী? সে কি পাগল হয়ে গেছে? মৌটুসীর সোজা উত্তর,যে আমাকে এত ভালবেসেছে। তার ভালবাসার প্রতিদান আমি দিতে পারিনি। তার তো কোন দোষ ছিলনা। আমার কারনেই তাকে মরতে হলো। আমিও ওর স্মৃতি নিয়েই মরতে চাই। অন্য কারো জীবনের সাথে আর  জড়াতে চাইনা। প্রয়াত ফাহিমের স্ত্রী হিসেবেই সারা জীবন কাটিয়ে দেব।


জড়তা আবার কি?

 

জড়তা আবার কি?

তারেকুর রহমান 



জিতু ও তার বাবা মিলে বাসে করে এক আত্মীয়ের বাসায় যাচ্ছে। ঢাকায় বাসে সবসময় মানুষ গিজগিজ করে। অতিরিক্ত যাত্রী নেয়ার কারনে বাসের ভেতরে ধাক্কাধাক্কি লেগেই থাকে। হঠাত বাস থামার সাথে সাথে পেছনের মানুষ গুলোর উপর পড়ে গেলো। একজন আরেকজনের উপর পড়ার কারনে বাসের ভেতরেই শোরগোল শুরু হয়ে গেলো। এতা যে ইচ্ছে করেই কেউ পড়েনি তা কাউকেই বুঝানো যাচ্ছেনা। জিতু ও তার বাবা বিশয়টা ভালোকরে দেখছে। হঠাত আবার বাস চলতে শুরুকরলো। এবার দাঁড়িয়ে থাকা সামনের যাত্রীগুলো পিছনের যাত্রী গুলোর উপর পড়ে গেলো। আবার শোরগল শুরু হয়ে গেলো। অনেকেতো হাতাহাতি শুরু করে দিলো। এই ঘটনা দেখে জিতু খুব বিরক্ত হয়ে গেলো। জিতু দাঁড়িয়ে বললো ,

-আপনারা সবাই একটু থামেন।

একজন দাঁড়িয়ে বললো,

-এই ছেলে তুমি আবার কি বলতে চাও।

জিতু একটু ঘাবড়ে যায়। কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললো,

-আমি তেমন কিছু বলবোনা। শুধু একটা কথা বলতে চাই আপনারা অযথা যেটা নিয়ে ঝগড়া করছেন তা স¤পর্কে আপনারা কিছু জানেন?

একজন টিটকারি করে বললো,

-না আমরা কিছুই জানিনা সব তুমিই জানো। তো তুমি কি জানো বলো দেখি।

জিতু বললো ,

-শোনেন আপনারা, এই যে অযথা ঝগড়া করছেন এর পেছনে একটা সায়েন্স আছে। কিন্তু কি সে সায়েন্স সেই প্রশ্ন আপনার করতে পারেন। সায়েন্সটা হলো জড়তা। জড়তা শব্দতার সাথে আপনারা কেউ কেউ পরিচিত আবার কেউ কেউ পরিচিত না। বস্তু যে অবস্থায় আছে চিরকাল সেই অবস্থায় থাকার প্রবণতাকেই জড়তা বলে। জড়তা আবার দুই প্রকার এক হলো স্থিতি জড়তা আর দুই হলো গতি জড়তা। বাস হঠাত থেমে যাওয়ার কারনে আপনারা একজন আরেকজনের উপর পড়েছেন এটা হলো গতি জড়তা। গতিশীল বস্তু তার নিজের গতীতে চলতে চাওয়ার প্রবণতাকে গতি  জড়তা বলে। বাসটি গতিশীল ছিলো হঠাত যখন থেমে যায় তখন গতি জড়তার কারনে একজন আরেকজনের উপর গিয়ে পড়েছেন। আবার যখন বাস চলতে শুরু করলো তখন সামনের সবাই গিয়ে পেছনেরদিকে গিয়ে পড়েছেন। এটা স্থিতি জড়তার কারনেই হয়েছে। স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকার প্রবণতাকে স্থিতি জড়তা বলে।

জিতুর কথা শোনে একজন আরেকজনের মুখের দিকে তাকাতে থাকল।

একজন বললো,

-আসলে আমরা এভাবে চিন্তা করিনি। আমরা ভাবছি ইচ্ছে করেই কেউ ধাক্কা দিচ্ছিলো। তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের ভুল সংশোধন করে দেয়ার জন্য।

লেবুর উপকারী দিক

 




লেবু ভিটামিন ‘সি’-তে ভরপুর। লেবুর পুষ্টিমান অনেকেরই জানা। তবে লেবু সব গুণের কথা কজন জানে? লেবু চিপে কত-কী যে করা যায়! আর বিভিন্ন কাজে লেবুর ঘষা যে কত উপকারী, তা জেনে নিন এবার।

১. লেবু দাগ ওঠাতে ওস্তাদ। চায়ের দাগ বা কঠিন কোনো দাগ ওঠানোর কাজে লেবু ব্যবহার করা যায়। কাপড়ে দাগ লাগলে লেবু অর্ধেক কেটে দাগের ওপর রস দিয়ে ভিজিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরে স্বাভাবিকভাবে ধুয়ে ফেলুন। দাগ উঠে যাবে।

২. লেবু প্রাকৃতিক উপায়ে সংক্রামক প্রতিরোধক। ফল বা সবজি খাওয়ার আগে এক টেবিল চামচ লেবুর রস দিয়ে কচলে তা ধুয়ে নিতে পারেন। এতে ফল বা সবজির ওপর যদি কোনো কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়ে থাকে, তা দূর হবে।

৩. কাটিং বোর্ড পরিষ্কারের জন্য লেবুর রস ব্যবহার করুন। জীবাণু বা অন্যান্য ময়লা পরিষ্কার করতে কাটিং বোর্ডে অর্ধেক লেবু রগড়িয়ে নিতে পারেন। এতে বোর্ড ঝকঝকে দেখাবে।

৪. ফ্রিজে যাঁরা লেটুসপাতা অনেক দিন ধরে রাখেন, তাঁদের কাজে লাগতে পারে লেবু। নেতিয়ে পড়া লেটুসপাতা ব্যবহারের আগে লেবু-টেস্ট করাতে পারেন। এক বাটি ঠান্ডা পানির মধ্যে অর্ধেক লেবু চিপে এক ঘণ্টা ফ্রিজে রাখতে পারেন। এরপর বের করে পাতা একটু শুকিয়ে নিন।

৫. ফ্রিজের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে লেবু। কয়েক টুকরা কাটা লেবু সব সময় ফ্রিজে রাখতে পারেন। এতে ফ্রিজে গন্ধ হবে না।

৬. বাড়িতে বা ঘরে যদি পোকামাকড়ের উপদ্রব হয়, তবে দেয়াল বা আসবাবের ফাটল, জানালার গরাদ, দরজার কাছাকাছি কিংবা গর্তের সামনে লেবু কেটে ফেলে রাখুন। এতে মাছি, তেলাপোকা ও পিঁপড়ার উপদ্রব কমবে।

৭. অ্যাজমা প্রতিরোধে লেবু উপকারী। প্রতিদিন খাবারের আগে দুই চামচ করে লেবুর রস খেলে অ্যাজমার উপসর্গ দূর হয়।

৮. যাঁরা পিতল বা তামার তৈজসপত্র ব্যবহার করেন, তাঁরা সেসব চকচকে রাখতে লেবুর রস লবণ মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। লেবু-লবণের মিশ্রণ ভালো করে বাসনকোসনে ঘষে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে চকচকে হবে।

৯. সাদা সবজি রান্নার সময়ও সাদা দেখাতে আঁচ দেওয়ার আগে এক চামচ সতেজ লেবুর রস যুক্ত করতে পারেন।

১০. প্রেশার কুকার বা চায়ের কেটলিতে জমে ওঠা খনিজ তলানি দূর করতে লেবুর খোসা বেশ কাজে লাগে। সে ক্ষেত্রে লেবুর খোসার পাতলা টুকরো কুকার বা কেটলিতে ভরে পানি দিয়ে সেদ্ধ করুন। এরপর পানি দিয়ে কচলে ধুয়ে ফেললে তা চকচক করবে। তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।

ওজন কমাতে কলা

 






ওজন কমাতে চান? আপনার খাবারের তালিকায় অবশ্যই কলা যুক্ত করুন। অনেকে ভাবেন, কলা খেলে ওজন বাড়ে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নানা উপায়ে কলা ওজন কমাতে সাহায্য করে। উপাদেয়, সস্তা, সারা বছর মেলে—এমন সবজি বা ফলের মধ্যে কলায় রয়েছে প্রচুর পটাশিয়াম। কলা শরীর ফুলে-ফেঁপে ওঠা ঠেকাতে পারে। তাই যাঁরা পেটের চর্বি কমাতে চান, তাঁরা খাদ্যতালিকায় কলা রাখতে পারেন।

কলায় কোলিনসহ সব ধরনের ভিটামিন বি আছে। এতে শরীরে চর্বি জমতে বাধা দেয়। বিশেষ করে, পেটের মেদ কমাতে নিয়মিত কলা খেতে পারেন। যাঁরা জাঙ্ক ফুডে অভ্যস্ত, তাঁরা এই অভ্যাস ছাড়তে কলা খেতে পারেন। যখন এ ধরনের খাবার খেতে ইচ্ছা হবে, তখন কলা খেলে খিদে মিটবে, আর পুষ্টিও মিলবে। কলা পাকস্থলীতে দরকারি ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে সাহায্য করে, যাতে খুব সহজে খাবার হজম হয়। খাবার ঠিকমতো হজম না হওয়ায় ওজন বাড়ে। তথ্যসূত্র: জিনিউজ।

বাদামের নানা গুণ

 

প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হতো নানা প্রাকৃতিক উপাদান৷ এর মধ্যে অন্যতম ছিল বাদাম৷ আয়ুর্বেদিক রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা জানান, ত্বক সতেজ রাখতে তখন নানা ধরনের বাদাম বেটে তার প্রলেপ দেওয়া হতো শরীরে৷ চুলের যত্নে ব্যবহার করা হতো বাদামের তেল৷ সব মিলিয়ে বাদাম খাওয়া বেশ জরুরি। কারণ, ভেতর থেকে ত্বক ও স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখতে বাদামের গুণাগুণ অপরিহার্য৷ ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতালের পুষ্টিবিদ সালমা পারভীন জানালেন বাদামের তেমনই কিছু গুণের কথা৷

কাঠবাদাম
কাঠবাদাম শরীরের জন্য ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমায়৷ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে৷ কাঠবাদাম ওজন কমানোর পাশাপাশি কমায় হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি৷ তবে এক দিনে চার বা পাঁচটার বেশি কাঠবাদাম না খাওয়াই ভালো৷

কাজুবাদাম
ত্বক টান টান রাখার পাশাপাশি বয়স বাড়ার গতি রোধ করে কাজুবাদাম৷ এই বাদাম নিয়মিত খেলে পাকস্থলীর ক্যানসারের ঝুঁকি কমে৷ তাই প্রতিদিন সকাল বা বিকেলে খেতে পারেন চারটা করে কাজুবাদাম৷

পেস্তাবাদাম
দৃষ্টি ও হজমশক্তি বাড়ানোর পাশাপাশি পেস্তাবাদাম স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে৷ এখন বাজারে অনেক ধরনের মসলা ও লবণযুক্ত প্যাকেটজাত পেস্তাবাদাম পাওয়া যায়৷ এগুলো না খেয়ে সরাসরি পেস্তাবাদাম খেলেই বেশি উপকার পাওয়া যাবে৷ কাজুবাদামের মতো পেস্তাবাদামও দিনে চারটার বেশি না খাওয়াই ভালো৷

চিনাবাদাম
চিনাবাদামেও আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়৷ নিয়মিত চিনাবাদাম খেলে লিভার ভালো থাকে৷ এ ছাড়া এই বাদাম রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে৷ নিয়মিত দিনে ১০ থেকে ১২টি চিনাবাদাম খেতে পারেন৷

আখরোট
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে আখরোটের জুড়ি মেলা ভার৷ আখরোট হাড় শক্ত করে৷ তাই দিনের খাবারের তালিকায় দুটি করে আখরোট রাখতেই পারেন৷

মনে রাখবেন
যেকোনো বাদামই পরিমাণের বেশি না খাওয়া ভালো৷ কারণ, বাদামে আছে প্রচুর ক্যালরি৷ তাই বেশি বাদাম খেলে ওজন বেড়ে হিতে বিপরীত হতে পারে৷

খাওয়ার পর একটু হাঁটার সুফল

 




খাওয়ার পর একটু হাঁটা ভালো, এ কথা সবাই জানেন। এ বিষয়ই এবার নিশ্চিত করলেন নিউজিল্যান্ডের গবেষকেরা। ওটাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেদের পরামর্শ হচ্ছে, যাঁরা টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তাঁরা খাওয়ার পর অবশ্যই একটু হাঁটবেন। এতে রক্তে চিনির পরিমাণ কমিয়ে সুফল বয়ে আনে। তাঁরা বলেন, দিনের যেকোনো সময় ৩০ মিনিট হাঁটার চেয়ে রক্তে চিনির পরিমাণ কমাতে খাওয়ার পর একটু হাঁটা ভালো।
‘ডায়াবেটোলোজিয়া’ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাসংক্রান্ত নিবন্ধ।
 
গবেষণা প্রবন্ধের লেখক অ্যান্ড্রু রেনল্ড বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে, খাওয়ার পর হাঁটলে রক্তে চিনির স্তর গড়ে ১২ শতাংশ পর্যন্ত কম দেখায়। রাতের খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটিতে সবচেয়ে ভালো সুফল পাওয়া যায়। রাতের খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটিতে রক্তে চিনির পরিমাণ ২২ শতাংশ পর্যন্ত কমতে দেখা গেছে। তথ্যসূত্র: টিএনএন।

বিসিএস ও ব্যাংকের প্রস্তুতি : সমাবেশের অংকগুলোর শর্টকাট মেথড

█▓▒░  সমাবেশ ░▒▓█►


প্রথম পার্ট এ থাকছে:

>>>হ্যান্ডশেক + খেলার সংখ্যা + কর্ণ বের করার নিয়ম:<<<
=======================================

#ভালো বিষয়ে শিখতে হলে সময় নিয়ে মনযোগ দিয়ে পড়তে হবে:

----------------------------------------------------------------

    হ্যান্ডশেক অথবা কোলাকুলির অথবা খেলা অথবা কর্ণের প্রশ্নগুলো সমাবেশের সুত্র অনুযায়ী  করতে হয় কারণ এখানে ক, খ এর সাথে হ্যান্ডশেক করা মানেই খ, ও ক এর সাথে হ্যান্ডশেক হয়ে যাওয়া । আবার বাংলাদেশ –ভারত ম্যাচ মানেই ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচ অর্থাৎ ধারাবাহিকতা উল্টিয়ে দিলেও উত্তর একই থাকে।

#মনে রাখুন :
 =>হ্যান্ডশেক অথবা কোলাকুলির জন্য দুজন লোকের প্রয়োজন
=>খেলার জন্য দুটি দলের প্রয়োজন।
=>কর্ণ তৈরীর জন্য দুটি বিন্দুর প্রয়োজন।

সুত্র: nCr  = n!/(n-r)!*r!
এখানে n হচ্ছে কতজন মানুষ বা কতটি দল অংশ নিচ্ছে এবং  প্রতিবার হ্যান্ডশেক অথবা খেলার জন্য দুটি দল লাগবে তাই r = সবসময় ২ ।

#প্রশ্ন: ০১.
4 জন লোক হ্যান্ডশেক করলে মোট কতটি হ্যান্ডশেক হবে?

#ব্যাখ্যা সহ সমাধান আগে  বুঝুন:

ধরি, তিনজন লোকের নাম A, B C D
হ্যান্ডশেক করার ধরণ হবে

A-B  A-C A-D (অর্থাৎ A হ্যান্ডশেক করতে পারবে মোট তিনটি )
B-C, B-D ( B হ্যান্ডশেক করতে পারবে মোট দুটি A এর সাথে হয়ে গেছে)
C-D (C হ্যান্ডশেক করতে পারবে একটি কারণ A এবং B এর সাথে আগেই হয়ে গেছে)

তাহলে মোট হ্যান্ডশেক হলো 3+2+1 = 6 টি।
(কিন্তু বড় সংখ্যা আসলে এভাবে ভাবা কঠিন হয়ে যায় তাই সুত্র সহ জানতে হবে)

এই প্রশ্নটিই সুত্র প্রয়োগ করতে গেলে লিখতে হবে
nCr বা 4C2 = 4!/ ((4-2)!*2! = (4*3*2*1)/2*2 =6

নিচের প্রশ্নগুলো দেখুন:

#প্রশ্ন: ০২.
Five members were present at a board meeting. Each member shook hands with all of the other members before the meeting. How many handshakes took place?  [M.T.B.L.Off: 13]
a.10        
b.11      
c.15        
d.5    

সমাধান: সুত্র প্রয়োগ করে: 5C2 = 5!/ ((5-2)!*2! =5!/ 3!*2! = 10

#মুখে মুখে করার জন্য:
 যত জনই দেয়া থাক, তার পূর্বের সংখ্যার সাথে ঐ সংখ্যাটি গুণ করে ২ দিয়ে ভাগ করলেই উত্তর বের হয়ে যাবে। নিচের গুলো করেই দেখুন, কয়েকটি করলে নিজেই বুঝতে পারবেন।

উপরের প্রশ্নটিই সুত্র ছাড়া : উত্তর: 5*4/2 = 20/2 = 10

#প্রশ্ন: ০৩.
10 members were present at a board meeting. Each member shook hands with all of the other members before the meeting. How many handshakes took place?
a.90        
b.45      
c.100      
d.80       (নিজে চেষ্টা করুন:)

সারা পৃথিবীতে যত খেলার টুর্ণামেন্ট হয় তা এই নিয়ম অনুসারে হয়।

#প্রশ্ন: ০৪:
বিপিএল/আইপিএল এ ৮ টি দল প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে একটি করে ম্যাচ খেললে মোট কতটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে?
মুখে মুখে: ৮*৭/২ = ২৮টি
আবার প্রত্যেক দলের সাথে দুটি করে ম্যাচ খেললে এভাবে বের করে ২ দিয়ে গুণ। অর্থাৎ ২৮*২ = ৫৬টি।

#প্রশ্ন: ০৫:
In a football league each team plays with every of the other teams twice. If the number of teams is 5 then what will be the total number of matches? [EMBA `DU` 10] & [Dutch Bangla Bank `MTO`12]
a. 10
b. 20
c. 9
d. 19
e. none of these

 #Solution: (b)
5*4/2 =20/2 = 10 তারপর দুটি করে খেলবে তাই 10*2 = 20টি।

কর্ণ বের করতে বললেও এই নিয়ম: কারণ দুটি বিন্দুর যোগফল ই একটি কর্ণ হয়। আবার কর্ণ AB  আর BA দ্বারা একই কর্ণ বোঝায়। তবে এক্ষেত্রে যে সরল রেখাগুলো বাহিরের সীমানায় থাকে সেগুলোকে কর্ণ নয় বরং বাহু বলে। তাই বাহুগুলো বিয়োগ করতে হয়। যেমন:

#প্রশ্ন: ০৬:
একটি পঞ্চভুজের কতটি কর্ণ আছে?
উত্তর: ৫*৪/২ = ১০টি সরলরেখা যেখানে ৫ টি বাহু। তাই কর্ণ = ১০-৫ = ৫টি।

#প্রশ্ন: ০৭:
How many diagonals does a 63-sided convex polygon have? (Al-Arafah IB MTO 2011)
a.3780
b.1890
c.1850
d.3969

•Solution: (b)
Total diagonals = (Total lines – Total side)
So,   63C2 – 63 = 63*62/2 - 63 =1953-63= 1890

কতটুকু বুঝলেন নিজের মাথা খাঁটান:

#প্রশ্ন: ০৮:
A polygon 7 sides. How many diagonals can be formed?
a.14
b.7
c.15
d.21

এটা একটু উল্টোপাশে ভাবুন: (কমন পেতে পারেন)

#প্রশ্ন: ০৯:
At a party, everyone shook hands with every body else. If there were 66 handshakes, how many people were at the party? (একটি পার্টিতে কিছু লোক উপস্থিত ছিল। তারা প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে হ্যান্ডশেক করায় মোট ৬৬ টি হ্যান্ডশেক হলো। ঐ পার্টিতে মোট কত জন উপস্থিত ছিল??)  (RAKUB Senior off:-2015)+ (Jamuna Bank. Pro. Off.-2014) +(BB A D:-12)
a. 9  
b. 15
c. 10
d. 12

courtesy :khairul Math

বিসিএস প্রিলিমিনারি ও রিটেনের জন্য: বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বিখ্যাত উক্তি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে অনেক বিখ্যাত উক্তি রয়েছে।এসব উক্তিগুলো বিসিএস প্রিলি,রিটেন,ভাইভা সহ সকল প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।৩৫ তম বিসিএস প্রিলিতে এখান থেকে একটা প্রশ্ন এসেছে।

"আমি হিমালয় দেখিনি,বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি।তাঁর ব্যক্তিত্ব ও নির্ভীকতা হিমালয়ের মত।এভাবেই তার মাধ্যমে আমি হিমালয়কে দেখেছি।"
---- ফিদেল ক্যস্ত্রো(কিউবার সাবেক রাষ্ট্রপতি)

★"মুজিব না থাকলে বাংলাদেশ কখনো জন্ম নিত না"
---- ফিনান্সিয়াল টাইমস(প্রভাবশালী ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম)

★"তিনি পয়েট অব পলিটিক্স(Poet of Politics)"
---- নিউজ উইক(প্রভাবশালী আন্তর্জাতিক সাপ্তাহিক পত্রিকা)
(৩৫ তম বিসিএসে এই প্রশ্নটি এসেছে)

★"শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বের নিপীড়িত মানুষের বন্ধু"
---- ইন্দিরা গান্ধী (ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী)

★"শেখ মুজিব ছিলেন একজন বিস্ময়কর ব্যক্তিত্ব "
----- দ্য গার্ডিয়ান (ব্রিটিশ দৈনিক)

BCS Written English : Summary কিভাবে লিখতে হবে।

বিসিএস রিটেনে Summary ২০ নম্বরের। কিভাবে Summary লিখতে হবে তা অনেকেই জানেনা।ভালভাবে Summary লিখতে না জানলে ভাল নম্বর পাওয়া যাবেনা।
এবার আসুন দেখে নিই কিভাবে Summary লিখতে হয়।

★Title দিতে হবে।
★ এক প্যারায় লিখতে হবে।
★নিজের ভাষায় লিখতে হবে।
★First and Second person ব্যবহার না করে Third person এ লিখতে হবে।
★Comprehension এর Quotation বাদ দিতে হবে।
★Comprehension এর Example বাদ দিতে হবে।
★Extra Data/Figure বাদ দিতে হবে।
★ দুই কমার ভিতরে যা আছে তা বাদ দিতে হবে।
★Proverb বাদ দিতে হবে।
★phrase idioms পুরোপুরি বাদ দিতে হবে।
★Complex Sentence কে Simple Sentence এ লিখতে হবে।
★Explanation বাদ দিতে হবে।

বিসিএস লিখিত পরীক্ষার গণিত অংশের নতুন সিলেবাসের আলোকে মানবণ্টন

যারা বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা দিবেন তারা হয়তও অনেকেই জানেননা লিখিত পরীক্ষার মানবণ্টন।অর্থাৎ পাটিগণিত থেকে কত আসবে কিংবা বীজগণিত বা জ্যামিতি বা ত্রিকোণমিতি থেকে কত নম্বরের প্রশ্ন হবে অথবা কয়টা প্রশ্ন হবে।এখানে।আমরা প্রত্যেকটা বিষয়(পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি) আলাদাভাবে প্রশ্নের মানবণ্টন দিয়েছি।আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন।

স্টার(★★★) চিহ্নিত টপিকগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তাছাড়া আগামীতে সৃজনশীল প্রশ্নও হতে পারে সেক্ষেত্রে প্রস্তুতিটা সেরকমই চাই।তো আর দেরি কেন?আজই।শুরু।করে দিন আপনার প্রস্তুতি।

জেনে নিন ২১ পদের ভর্তার রেসিপি

ভর্তার রেসিপি :
০১। আলু ভর্তা:
আলু আধা কেজি সিদ্ধ করে চটকে নিন। এবার পাত্রে ২ টেবিল চামচ তেল দিয়ে শুকনা মরিচ ভেজে পেঁয়াজ কুঁচি দিন। পেঁয়াজ বাদামী রং হলে পেঁয়াজ মরিচ লবণ দিয়ে চটকে আলু দিন এবার ধনেপাতা কুঁচি দিয়ে মেখে ভর্তা বানিয়ে নিন।

০২। বেগুন ভর্তা:
উপকরণ: বড় গোলবেগুন ১টি, সরিষা বাটা ১ চা চামচ, নারকেল মিহি বাটা ২ চা চামচ, টমেটো কুঁচি১ কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি আধা কাপ, মেথি আধা কাপ, রাধুনী সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুঁচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালী: বেগুনের গায়ে তেল মাখিয়ে পুড়িয়ে নিন। এবার পানিতে রেখে খোসা ছাড়িয়ে মেখে নিন। কড়াইয়ে তেল দিয়ে মেথি ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুঁচি দিন। পেঁয়াজ একটু নরম হলে টমেটো সরিষা, নারকেল, কাঁচামরিচ ও লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে বেগুন দিন। কড়াইয়ের তলা ছেড়ে এলে এবং একটু আঠালো হলে নামিয়ে নিতে হবে।

০৩। মসুর ডালের ভর্তা:
উপকরণ: মসুর ডাল ১ কাপ, পানি ৩ থেকে সাড়ে ৩ কাপ, রসুন কুঁচি আধা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ চা চামচ, লবণ আধা চা চামচ, কাঁচামরিচ ফালি ২টি, তেল ১ চা চামচ।
প্রণালী: সব উপকরণ দিয়ে ডাল সিদ্ধ করতে হবে। ঘন থকথকে হলে নামাতে হবে।

০৪। টমেটো ভর্তা:
উপকরণ: ছোট টমেটো ২৫০ গ্রাম, পেঁয়াজ মিহি কুঁচি ১ টেবিল চামচ, শুকনা মরিচ ২টা, ধনেপাতা কুঁচি ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি ১ চা চামচ, সরষের তেল ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী: শুকনা মরিচ তাওয়ায় টেলে বিচিসহ গুঁড়ো করে নিতে হবে। টমেটোর গায়ে তেল লাগিয়ে তাওয়ার ওপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে চুলায় তুলে সব দিক সমানভাবে পুড়িয়ে নিতে হবে। ঠাণ্ডা হলে খোসা ছাড়িয়ে চটকে পেঁয়াজ, মরিচ, লবণ, তেল, চিনি, লেবুর রস, ধনেপাতা দিয়ে মেখে ভর্তা করতে হবে।

০৫। টাকি মাছের ভর্তা:
উপকরন: টাকিমাছ ১ কাপ,পেঁয়াজ,স্লাইস ৩ টে.চা ,আদা,রসুন,বাটা ১ চা. চা,পেঁয়াজ পাতা ২ টে. চা ,জিরা,বাটা ১ চা. চা,রসুন,ছেঁচা ২ টে. চা,ধনে,বাটা ১ চা. চা ,লবণ,স্বাদ অনুযায়ী,হলুদ,বাটা ১/২ চা. চা ,মরিচ,বাটা ১ /২ চা. চা
প্রনালী: মাছ সিদ্ধ করে কাটা বেছে ১ কাপ মেপে নাও।,তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা বাদামী রং করে ভেজে বাটা মসলা ও সামান্য পানি এবং রসুন দিয়ে কষাও। কষানো হলে পেয়াজপাতাসহ কচি পেঁয়াজ দিয়ে নাড়। মাছ দিয়ে নেড়ে নেড়ে ভাজ। লবণ দাও। মাছ হালুয়ার মতো তাল বাঁধলে নামাও। মাছ যেন ঝুরি এবং শুকনা না হয়।এর পর আপনি চাইলে হাত দিয়ে গোল গোল বল বানিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার টাকি মাছের ভাজা ভর্তা।

০৬। কালিজিরা ভর্তা:
উপকরণ: কালিজিরার আধা কাপ, রসুনের কোয়া ২ টেবিল-চামচ, কাঁচামরিচ ৮টি, পেঁয়াজ কুঁচি ৪ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সরিষার তেল ২ টেবিল-চামচ।
প্রণালী: রসুন, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কাঠখোলায় টেলে নিতে হবে। তেল বাদে সব উপকরণ পাটায় বেটে তেল দিয়ে মেখে ভর্তা করুন।

০৭। আলু ডিম ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: ডিম ২টি, আলু ১টি (মাঝারি সাইজের), কাঁচামরিচ কুঁচি ১ চা চামচ, পেঁয়াজ কুঁচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুঁচি ১ চা চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: আলু এবং ডিম সেদ্ধ করে নিন। খোসা ছাড়িয়ে আলু এবং ডিম আলাদাভাবে চটকে নিন। এবার পেঁয়াজ কুচি, লবণ এবং আধা চা চামচ সরিষার তেল দিয়ে ডিম ও আলু ভালোভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করুন।

০৮। পালংশাক ভর্তা:
উপকরনঃ পালংশাক ২০০ গ্রাম , কাঁচা মরিচ/ শুকনা মরিচ ভাজা ৫ থেকে ৬ টি পেয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ। লবণ ও সরিষার তেল -নিজের পছন্দ মত।
প্রনালীঃ প্রথমে পালংশাক ভাল করে ধুয়ে বড় করে কেটে যে কোন পাত্রে সিদ্ধ করে নিন। শাক সিদ্ধ হয়ে গেলে পেয়াজ কুচি, মরিচ ও লবণ হাত দিয়ে চেটকিয়ে মিহি করুন। তারপর সরিষার তেল দিয়ে মাখিয়ে পরিবেশন করুন। শীতের দিনে গরম গরম ভাতের সাথে শাক ভর্তা অনেক সুস্বাদু লাগে।

০৯। লাউশাক ভর্তা:
উপকরণ: লাউয়ের পাতা ৬-৭টা, নারকেল কুড়ানো ৪ চা চামচ, সরিষা ২ চা চামচ, সেদ্ধ কাঁচামরিচ ২টা, প্রয়োজনমতো লবণ।
প্রণালী: লাউশাক ভালো করে ধুয়ে সেদ্ধ করুন। শাকের সাথে কাঁচামরিচও সেদ্ধ করুন। শাক সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার নারকেল কুড়ানো, সরিষা, লবণ, সেদ্ধ করা শাক ও কাঁচামরিচসহ পাটায় পানি ছাড়া বেটে ভর্তা তৈরি করুন।

১০। কাচকি মাছ ভর্তা
উপকরণ: কাচকি মাছ এক কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি ১ টেবিল চামচ, রসুন কুচি ২ চা চামচ, কাঁচামরিচ ৪টি, ধনেপাতা কুঁচি ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: কাচকি মাছ ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। কাচকি মাছ, পেঁয়াজ কুঁচি, রসুন কুঁচি, কাঁচামরিচ অল্প তেলে কড়াইতে হালকাভাবে ভাজুন। ভাজা হলে লবণ ও ধনেপাতা দিয়ে পাটায় বেটে ভর্তা তৈরি করুন।

১১। করল্লার ভর্তা
করল্লা ধুয়ে খুব মিহি করে কুঁচি করে নিন। এবার করল্লা কুচি চটকে নিয়ে পেঁয়াজ, কাচা মরিচ, লবন এবং তেল দিয়ে ভর্তা তৈরি করুন।

১২। ছুরি শুঁটকি ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: ছুরি শুঁটকি ছোট করে কাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি ২ কাপ, শুকনা মরিচের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি আধা চা চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ, তেল আধা কাপ, আদা বাটা আধা চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, তেজপাতা ১টি, কাঁচামরিচ চার টুকরা করে কাটা ৬টি।
প্রণালী: শুঁটকি ভালো করে ধুয়ে সিদ্ধ করে বেটে নিতে হবে। তেল গরম করে আদা-রসুন দিয়ে ভালো করে ভুনে শুঁটকি দিয়ে ভুনতে হবে। হলুদ, ধনে, মরিচের গুঁড়া, তেজপাতা, লবণ দিয়ে মাঝারি আঁচে ৮-১০ মিনিট ভুনে পেঁয়াজ দিয়ে ভুনতে হবে। পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে চিনি, লেবুর রস, কাঁচামরিচ দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামাতে হবে।

১৩। ধনেপাতার চাটনি:
উপকরণ: টাটকা ধনেপাতা বড় ২ আঁটি, রসুন ২ কোয়া, তেঁতুল ১ টেবিল চামচ। কাঁচামরিচ ১টি, চিনি, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালী: ধনেপাতার কচি ডগা ও পাতা বেছে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। ধনেপাতা, রসুন, কাঁচামরিচ, তেঁতুল, লবণ ও চিনি সব একসঙ্গে মিশিয়ে মিহি করে কেটে নিন। সামান্য ঝাল, মিষ্টি ও টকটক স্বাদ হবে।

১৪। সরিষা ভর্তা:
উপরকণ: লাল সরিষা ৪ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ ১টি, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: সরিষা ভালো করে বেছে ধুয়ে কাঁচামরিচ এবং লবণ দিয়ে শিলপাটায় বেটে নিন।

১৫। কাঁচকলা ও ইলিশ মাছের ভর্তা:
উপকরণ : কাঁচকলা ২টি (মাঝারি), ভাজা ইলিশ মাছ ২ টুকরা (কাঁটা ছাড়ানো), শুকনো মরিচ ভাজা ২টি, কাঁচামরিচ কুচি ২টি, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ২ চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো।
প্রণালি : কাঁচকলা ডুবো পানিতে সেদ্ধ করুন। কলার খোসা ছাড়িয়ে চটকে রাখুন। এবার ইলিশ মাছ, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, লবণ ও তেল একসঙ্গে মাখুন। মাখা হলে কাঁচকলা দিয়ে ভালো করে মেখে গরম গরম পরিবেশন করুন।

১৬। কচু নারকেল ভর্তা:
উপকরণ : কচু কিমা ১ কাপ, নারকেল বাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, শুকনো মরিচ ভাজা ৩-৪টি, সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ, পুদিনাপাতা কুচি অল্প পরিমাণ, লবণ স্বাদ মতো।
প্রণালি : প্রথমে এক টুকরো কচুকে পুড়িয়ে বা সেদ্ধ করে ভালো করে মাখিয়ে কিমা তৈরি করুন। একটি ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে তাতে পেঁয়াজ কুচি, শুকনা মরিচ কুচি দিয়ে বাদামি করে ভেজে তাতে কচু কিমা ও নারকেল বাটা দিয়ে নামিয়ে নিন। এবার পুদিনাপাতা কুচি ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে গরম ভাতে পরিবেশন করুন মুখরোচক কচু নারকেল ভর্তা।

১৭। থানকুনি পাতার ভর্তা:
উপকরণ : থানকুনি পাতা ১ কাপ, কাঁচামরিচ ২টি, রসুনের কোয়া ২টি, লবণ স্বাদ মতো, তিল ২ টেবিল চামচ, কালিজিরা ১ চা চামচ।
প্রণালি : সব একসঙ্গে বেটে (সব পাতা ধুয়ে পানি মুছে নিতে হবে) ভর্তা তৈরি করতে হবে। এরপর গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

১৮। পেঁয়াজ পাতা ভর্তা:
উপকরণ: ১ ইঞ্চি লম্বা করে কাটা পেঁয়াজ পাতা ২ কাপ,সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ,পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ,শুকনামরিচ ২টি,কাশুন্দি ১ চা চামচ,লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: ফ্রাই প্যান অথবা কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ পাতা ছেড়ে দিয়ে অল্প আঁচে ২-৩ মিনিট নাড়ুন। পেঁয়াজপাতা নরম হয়ে এলে নামিয়ে নিন। এবার শুকনামরিচ, পেঁয়াজ কুচি ও লবণ ভালোভাবে ডলে পেঁয়াজ পাতা ও কাশুন্দি দিয়ে হালকাভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করুন। গরম ভাতের সাথে এই ভর্তা খেতে মজা ।

১৯। লাউ এর সিলকা ভর্তা :
উপকরণ: লাউ এর সিলকা-৩ কাপ, শুকনা মরিচ পোড়ানো-৪/৫টি, লবণ-পরিমাণ মতো, ধনে পাতা-সিকি কাপ, পিঁয়াজ কুচি-সিকি কাপ, সরিষার তেল-২ টেঃ চামচ।
প্রণালী: লাউ-এর সিলকা ধুয়ে পানি দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। এবার তেলের মধ্যে লাউ এর সিলকা ভেজে নিন। শুকনা মরিচ ভেজে নিন, পিঁয়াজ ভেজে নিন। ধনে পাতা কুচি করে নিন। এবার লাউ এর সিলকা, শুকনা মরিচ, পিঁয়াজ কুচি, ধনে পাতা কুচি সব এক সাথে পাটায় মিহি করে বেটে নিন। হয়ে গেল লাউ এর সিলকা ভর্তা।

২০। চিনাবাদাম ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: চিনাবাদাম ভাজা (খোসা ছাড়া) ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচামরিচ ৪-৫টি, ধনেপাতা কুচি ১ আঁটি, সরিষার তেল ১ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি: কাঁচামরিচ কাঠখোলায় টেলে নিতে হবে। বাদামের লাল খোসা ঘষে তুলে ফেলে, পাটায় বেটে নিতে হবে। কাঁচামরিচ বেটে নিতে হবে। এবার তেলের সঙ্গে পেঁয়াজ, লবণ, ধনেপাতা কুচি চটকে বাদাম ও কাঁচামরিচ বাটা দিয়ে মাখাতে হবে।গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।

২১। মিষ্টি কুমড়ার ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: মিষ্টি কুমড়া ২ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, পানি ১ কাপ, ধনেপাতা কুঁচি, ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুঁচি ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুঁচি ৪/১ কাপ।
প্রণালী: মিষ্টি কুমড়া খোসা ছাড়িয়ে কেটে ধুয়ে পানি দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এবার সিদ্ধ করা মিষ্টি কুমড়ার সঙ্গে সব উপকরণ খুব ভালো করে মেখে নিন। হয়ে গেল মজাদার মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা।

প্রশ্ন উত্তরে লালনীল দীপাবলি


"লাল নীল দীপাবলি" থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ।আশা করছি সবার কাজে লাগবে।
-------------------------------------------------------------
১। বাংলাসাহিত্য কত বছর ধরে রচিত হচ্ছে?
-হাজার বছরের ও বেশি সময়
২।বাংলাসাহিত্যের প্রথম বইটির নাম কী?
-চর্যাপদ
৩।কোন শতকে বাংলাসাহিত্যের জন্ম?
-দশম শতকের মাঝামাঝি
৪।বাংলাসাহিত্যের জন্মলগ্নে কোন ভাষা টি সমাজের উঁচু শ্রেণীর ভাষা ছিল?
-সংস্কৃত
৫।বাংলাসাহিত্যের প্রথম কাব্যগ্রন্থ/ গ্রন্থ কোনটি?
- চর্যাপদ
৬।চর্যাপদের রচনাকাল- ৯৫০-১২০০
৭।বাংলা গদ্যের আবির্ভাব কোন শতকে/সালে ঘটে?
-১৮০০ সালের পর থেকে
৮।দশম শতক থেকে অষ্টাদশ শতকের শেষ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্য কোনরূপে ছিল?
-পদ্যরূপে
৯। নৃ্তাত্ত্বিকদের মতে বাঙালি পূর্বপুরুষ কারা?
-সিংহলের ভেড্ডারা
১০।‘ভারততীর্থ’ কার লেখা কবিতা?
-রবিঠাকুর
১১।বাঙালি রক্তধারায় কোন কোন জাতির রক্ত মিশে আছে?
-ভেড্ডা, মঙ্গোলীয়, ইন্দো-আর্য, শক
১২।মধ্যযুগের একজন দেশপ্রেমিক কবি কে?
-দৌলত কাজী
১৩। কোন ভাষাটি মানুষের মুখে মুখে বদলে পরিণত হয়েছে বাংলা ভাষায়?
- প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
১৪। সংস্কৃত ভাষার অপর নাম কী?
- প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
১৫। শব্দগুলোর পরিবর্তিত রূপ লিখুনঃ
ক) হাতচ) চাঁদ
১৬। ভাষা কী মেনে চলে?
-নিয়ম কানুন
১৭। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা পরিবর্তিত হয়ে কোন রূপটি নেয়?
-পালি
১৮। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা হাজার বছর ধরে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় রূপ নেয়। এই ক্রমবিকাশের ধারায় পর্যায়ক্রমে আর কোন দুটি ভাষা ছিল?
-পালি, প্রাকৃত
১৯। কোন ভাষায় বৌদ্ধরা তাদের ধর্মগ্রন্থ আর অন্যান্য বই লিখতেন?
-পালি ভাষায়
২০। সন্ধ্যার কুহেলিকা কার পঙতিতে পঙতিতে ছড়ানো?
-চর্যাপদ
২১।চর্যাপদের ভাষা কে কি নাম দেওয়া হয়েছে?
-সান্ধ্য/আলো আঁধারির ভাষা
২২।প্রাচীন বাংলা ভাষার কয়টি স্তর ও কী কী?
-তিনটি, প্রাচীন যুগের বাংলা ভাষা, মধ্য যুগের বাংলা ভাষা, আধুনিক যুগের বাংলা ভাষা
২৩।বাংলা ভাষা/সাহিত্যের প্রাচীন, মধ্য, আধুনিক যুগের ব্যাপ্তিকাল লিখুন।
-৯৫০-১২০০; ১৩৫০-১৮০০;১৮০০-বর্তমান
২৪।‘বাঙলা’/’বঙ্গ’/’বাঙ্গালা’ নামগুলো উৎপত্তির কাহিনী বয়ান করেছেন কে?
-সম্রাট আকবরের সভারত্ন আবুল ফজল
২৫। বঙ্গ+আল= বাঙ্গাল, এই ‘আল’ অংশটুকু কোন প্রসঙ্গে এসেছে?
-জমির আল, সীমানা, বাঁধ
২৬। কোন শতকে বাংলাদেশ বিভিন্ন জনপদে বিভক্ত ছিল?
-ষষ্ঠ- সপ্তদশ
২৭। শশাঙ্ক কোন জনপদের রাজা ছিলেন?
-গৌড়
২৮। শশাঙ্কের আমলে পশ্চিম বাংলা প্রথমবারের মত ঐক্যবদ্ধ হয়। তখন কোন তিনটি জনপদ এক হয়ে একটি বিশাল জনপদে পরিণত হয়?
-পুন্ড্র, গৌড়, রাঢ়
২৯। শশাঙ্ক ও পাল রাজারা নিজেদের কি বলে পরিচয় দিতেন?
-গৌড়াধিপতি
৩০। গৌড়ের প্রতিদ্বন্দী ছিল কোন জনপদ?
-বঙ্গ
৩১।পাঠান শাসনামলে কোন নামে বাংলার সব জনপদ এক হয়?
-বঙ্গ
৩২।কত সালে ভারতবর্ষ তিন খন্ড হয়?
-১৯৪৭
৩৩।বাংলা সাহিত্যের ফসলশূন্য সময় কোনটি?
-১২০০-১৩৫০, অন্ধকারযুগ
৩৪। মধ্যযুগের প্রধান কাব্যধারার নাম- মঙ্গলকাব্য
৩৫। মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ ফসল- বৈষ্ণব পদাবলি
৩৬। আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় অবদান কোনটি?
-গদ্য
৩৭।ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান কে ছিলেন?
-উইলিয়াম কেরি
৩৮। রামরাম বসু কে ছিলেন?
- উইলিয়াম কেরির সহযোগী
৩৯। বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাসের নাম কি?
-প্যারীচাঁদ মিত্র’র আলালের ঘরের দুলাল
৪০। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্যের নাম কি?
-মেঘনাদবধ কাব্য
৪১। বাংলা সাহিত্যের প্রথম ট্রাজেডির নাম কি?
-কৃষ্ণকুমারী
৪২। মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রহসন দুটি কি?
-একেই কি বলে সভ্যতা, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
৪৩। আধুনিক যুগের কোন প্রতিভাধর কবির হাত ধরে সনেট, মহাকাব্য, ট্রাজেডি এসেছে?
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৪৪। চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত সালে, কে করেন, কোথা থেকে?
-১৯০৭, পন্ডিত মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
৪৫। চর্যাপদের সাথে আবিষ্কৃত অন্য বইদুটির নাম কি?
-দোহাকোষ ও ডাকার্ণব
৪৬। হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধগান ও দোহা বাংলা ও ইংরেজী কত সালে প্রকাশিত হয়?
-১৯১৬,১৩২৩
৪৭। চর্যাপদ যে বাঙ্গালির একথা প্রমাণ করে ছাড়েন কে?
-ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৪৮।কোন গ্রন্থে প্রমাণিত হয় যে চর্যাপদ বাঙ্গালির?
-বাঙলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশ(১৯২৬)
৪৯। চর্যাপদ কিসের সংকলন?
-কবিতা বা গানের সংকলন
৫০। চর্যাপদের মোট কতটি পদ উদ্ধার করা হয়েছিলো?
-সাড়ে ছেচল্লিশটি
৫১। চর্যাপদের মোট কবি কতজন?
-২৪ জন
৫২। চর্যাপদের সর্বাধিক পদ রচয়িরা কাহ্নপার অন্যনাম কি?
-কৃষ্ণাচার্য
৫৩। চর্যাপদের ঢং এ আধুনিক কোন কবি কবিতা রচনা করেছেন?
-রবি ঠাকুর
৫৪।১৮০০ শতকের আগে কবিতা গাওয়া হতো। কবিতা পড়ার বস্তু হয়ে দাঁড়ালো কোন কবির হাত ধরে?
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৫৫। চর্যাপদের সবচেয়ে সুন্দর কবিতাটি কে লিখেছেন?
-শবরীপা
#লাল_নীল_দীপাবলি_cc
১।কোন শতকে মুসলমানরা বাংলায় আসে?
-তের শতক(১২০০-১২০৭)
২।মুসলমানরা কাকে পরাজিত করে বাংলায় আসে?
-লক্ষ্মণ সেন
৩।শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কার রচনা?
-বড়ু চন্ডীদাস
৪।কত সালে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য উদ্ধার করা হয়?
-১৯০৯
৫। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কোন জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয়?
-বাঁকুড়ার এক গোয়ালঘর থেকে
৬। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন?
-শ্রীবসন্ত্রঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
৭।বাংলাভাষার প্রথম মহাকবি কে?
-বড়ু চন্ডীদাস
৮। দেবতাদের কাছে মঙ্গল কামনা করা হয় কোন কাব্যে?
-মঙ্গলকাব্য
৯। কত সময় ধরে মঙ্গলকাব্য রচিত হয়?
-প্রায় পাঁচশো বছর
১০।মনসামঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-হরি দত্ত, নারায়ণ দেব, বিজয় গুপ্ত, বিপ্রদাস,
১১। চন্ডীমঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-মাণিক দত্ত, দ্বিজ মাধব, মকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজ রামদেব, ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর
১২।ধর্ম মঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-ময়ুরভট্ট, মানিকরাম, রূপরাম, সীতারাম, ঘনরাম,
১৩।মঙ্গলকাব্যকে অপাঠ্য বলেছেন আধুনিক কোন কবি?
-সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
১৪। চন্ডীমঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে?
- ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর, মকুন্দরাম চক্রব্রর্তী
১৫। মনসা মঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে?
-বিজয়গুপ্ত, বংশীদাস
১৬।কালকেতু-ফুল্লরা কিসের কাহিনী?
-চন্ডীমঙ্গল
১৭।ধনপতি লহনা কিসের কাহিনী?
- চন্ডীমঙ্গল
১৮। কালকেতু-ফুল্লরার স্বর্গীয় নাম কি ছিল?
-নীলাম্বর, ছায়া
১৯। স্বর্ণগোধিকা কি?
-গুইসাপ
২০। স্বর্ণগোধিকার বেশে কে মর্ত্যে আসে?
-দেবীচন্ডী
২১। মধ্যযুগের বলিষ্ঠ আত্মবিশ্বাসী প্রতিবাদী পুরুষ কে?
-চাঁদসওদাগর
২২। সনকা কার স্ত্রী?
-চাঁদসওদাগর
২৩।সনকা কার পূজা করত?
-দেবীচন্ডী
২৪।চাঁদসওদাগর কতদিন ঘরহারা ছিলেন?
-১২ বছর
২৫।লখিন্দর কার পুত্র , কার স্বামী ছিলেন?
--চাঁদসওদাগর – সনকা, বেহুলা
২৬।বেহুলার বাড়ি কই ছিল?
-উজানিনগর
২৭।স্বর্গের ধোপানীর নাম কি?
-নেতা
২৮।কবিকঙ্কন কার উপাধি ছিল? তিনি কোথাকার কবি ছিলেন?
- মকুন্দরাম চক্রবর্তী, সিলিম্বাজ শহরের গোপীনাথ তালকের দামুন্যা গ্রামে
২৯।মধ্যযুগের নির্বিকার, নিরাবেগ কবি কে ছিলেন?
- মকুন্দরাম চক্রবর্তী
৩০।মুরারি শীল, ভাড়ুদত্ত, কলিঙ্গের রাজা কিসের চরিত্র?
-চন্ডীমঙ্গল
---------------------------------------------
১. দেবী অন্নদা কার খেয়ানৌকায় নদী পার হয়?
-ঈশ্বরী পাটনি
২।“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” দেবী অন্নদার কাছে এটি কার প্রার্থনা?
- ঈশ্বরী পাটনি
৩।“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” এটি কার রচনা?
-ভারত চন্দ্র রায়গুণাকর
৪।ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
-বর্ধমানের(বর্তমানের হাওড়া) পেঁড়োবসন্তপুর বা পান্ডুয়া গ্রামে, ( আনু্মানিক ১৭১২ )
৫। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোন রাজসভার কবি ছিলেন?
-নবদ্বীপ
৬।ভারতচন্দ্রকে ‘রায়গুনাকর’ উপাধি দেন কে?
- নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র
৭। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের বিখ্যাত কাব্য কোনটি যা দুশো বছর ধরে আলোড়ন জাগিয়ে যাচ্ছে?
-বিদ্যাসউন্দর
৮। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর রচিত অন্নদামঙ্গল কাব্যের কয়টি ভাগ ও কি কি?
-৩টি, অন্নদামঙ্গল, বিদ্যাসুন্দর, ভবানন্দ-মান্সিং কাহিনী
৯।“মন্ত্রের সাধন কিংবা শ্রীর পাতন” / “নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়” কার রচিত?
- ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
১০।শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনকাল লিখুন।
-১৪৮৬-১৫৩৩
১১। শ্রীচৈতন্যদেব কোন ধর্ম প্রচার করেন?
-বৈষ্ণব ধর্ম
১২।বৈষ্ণব কবিতার চার মহাকবির নাম লিখুন।
-বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দ দাস
১৩।মধ্যযুগের কবিতায় কি প্রকাশ পেত?
-ধর্ম
১৪।রাধা ও কৃষ্ণ কিসের প্রতীক?
-মানবাত্মা, পরমাত্মা
১৫।বৈষ্ণবদের মতে রস কত প্রকার, কি কি?
-পাঁচ। শান্ত, দাস্য, বাৎসল্য, সখ্য, মধুর
১৬।রবীন্দ্রনাথ যদি মধ্যযুগে জন্মাতেন তাহলে তিনি কি হয়ে জন্মগ্রহন করতেন?
-বৈষ্ণব কবি
১৭।মধ্যযুগের কোন ভাষায় রবীন্দ্রনাথ কবিতা রচনা করেছেন?
-ব্রজবুলি
১৮। ব্রজবুলি ভাষায় রচিত রবীন্দ্রনাথের রচনা কোনটি?
-ভা্নুসিংহের পদাবলী
১৯।বিদ্যাপতি কোন রাজ্যের সভাকবি ছিলেন?
-রাজা শিবসিংহের রাজধানী মিথিলা
২০।বিদ্যাপতির কি কি উপাধি ছিল?
-কবিকণ্ঠহার, মৈথিলি কোকিল, অভিনব জয়দেব, নব কবি শেখর
২১।বাংলাসাহিত্যের মধ্যযুগে কোন সমস্যাটি বিদ্যমান?
-চন্ডীদাস
২৩।বাংলাভাষায় একটি কবিতাও না লিখে বাংলা ভাষার কবি হয়ে আছেন কে?
-বিদ্যাপতি
২৪।এক অক্ষর কবিতাও না লিখে বাংলাসাহিত্যের ইতিহাস দখল করে আছেন কে?
-শ্রী চৈতন্যদেব
২৫।চৈতন্যদেবের জীবনকাল লিখুন।
-১৪৮৬-১৫৩৩(repeated)
২৬।চৈতন্যদেবের জন্মস্থান, মৃত্যুস্থান লিখুন।
-নবদ্বীপ, পুরী
২৭।চৈতন্যদেবের আসল নাম ও ডাক নাম কি ছিল?
-বিশ্বম্ভর, নিমাই
২৮।চৈতন্যদেবের জীবনী হিসেবে সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা কোনটি, কে রচনা করেন?
-চৈতন্যচরিতামৃত
২৯।সীতাচরিত কার লেখা?
-লোকনাথ দাস
৩০।জার্মান ভাষায় বাইবেল অনুবাদ রচনা করেছিলেন কে?
-মার্টিন লুথার
৩১।মহাভারত ও রামায়ণ কে লিখেন?
-বাল্মীকি, বেদব্যাস
৩২। মহাভারত ও রামায়ণ বাংলায় কারা অনুবাদ করেন?
-কাশীরাম দাস, কৃত্তিবাস
৩৩। পরাগল খান কাকে দিয়ে আংশিকভাবে মহাভারত রচনা করান?
-কবীন্দ্র পরমেশ্বর
৩৪।পরাগল খানের ছেলের নাম কি?
-ছুটি খান
৩৫। মালাধরবসুর রচনা কোনটি?
-শ্রীকৃষ্ণবিজয়
৩৬।শ্রীকৃষ্ণবিজয়ের অপর নাম কি?
-ভগবত
৩৭।‘পুরষ্কার’ কার কবিতা?
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৮।কৃত্তিবাসের জন্মস্থান কোথায়?
-নদীয়ার ফুলিয়া গ্রামে
৩৯।কাশীরাম কোন সময়ের মধ্যে মহাভারত রচনা করেন?
-১৬০২-১৬১০ এর মধ্যে
৪০।লক্ষ্মণ সেন কোন অঞ্চের রাজা ছিলেন?
-নবদ্বীপ
৪১। বাংলাভাষায় প্রথম মুসলমান কবি কে ছিলেন?
-শাহ মুহম্মদ সগীর
৪২।তিনি কার রাজত্বকালে কাব্যরচনা করেন, কোন কাব্য?
-সুলতান গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ, ইউসুফ-জোলেখা
৪৩।হানিফা ও কয়রা পরী কার রচনা?
-সাবিরিদ খান
৪৪।কারা ফারসি ভাষায় ইউসুফ-জোলেখা রচনা করেন?
-ফেরদৌসি ও জামী
৪৫।লাইলি মজনু বাংলা অনুবাদ করেন কে?
-বাহরাম খান
৪৬।রসুলবিজয় ও বিদ্যাসুন্দর কার রচনা?
- সাবিরিদ খান
৪৭।ষোড়শ শতকে্র মধুমালতী কার লেখা?
-মহম্মদ কবির
৪৮।নসিহতনামা কার রচনা?
-আফজল আলী
৪৯।সৈয়দ সুলতানের রচনাগুলি লিখুন।
-নবীবংশ, শবেমিরাজ, রসুল বিজয়, ওফাতে রসুল, জয়কুম রাজার লড়াই, ইবলিশনামা, জ্ঞানচৌতিশা, জ্ঞানপ্রদীপ
৫০।আব্দুল হাকিমের আটটি কাব্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলোর নাম লিখুন।
- ইউসুফ-জোলেখা, নূরনামা, কারবালা, শহরনামা
৫১।“যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী… ন জানি” কোন কাব্যের অন্তর্গত?
-নূরনামা
৫২।আরাকান রাজ্যের সভাকবি কারা?
-আলাওল, মাগন ঠাকুর, কাজি দৌলত
৫৩। আরাকান রাজ্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে?
- আলাওল
৫৪। কোরেশী মাগন ঠাকুর কাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন?
- আলাওল
৫৫। কোরেশী মাগন ঠাকুরের রচনা কোনটি?
-চন্দ্রাবতী
৫৬।আলাওল কোন দশকের কবি?
-সপ্তদশ
৫৭।আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্য কোনটি?
-পদ্মাবতী
৫৮।মাগন ঠাকুরের অনুরোধে আলাওল কোনটি অনুবাদ করেন?
- পদ্মাবতী
৫৯।সেকান্দর নামা ও হপ্তপয়করের মূল লেখক কে?
-কবি নিজামী
৬০।প্রাচীন হিন্দি ভাষার মহাকবি কে? তার কাব্যের নাম কি?
-মালিক মুহম্মদ জায়সি
৬১। মিথিলার রাজা বিদ্যাপতিকে কোন উপাধি দেন?
-কবিকণ্ঠহার
৬২।সংস্কৃত ভাষায় রচিত ‘পুরুষপরীক্ষা’ কার রচনা?
-বিদ্যাপতি
৬৩।চৈতন্যচরিতামৃত কার লেখা?
-কৃষ্ণদাস কবিরাজ

Popular Posts

Adsence Advertise