Adsence Advertise

Pages

Advertise

Copyright @ 2016 tarekurrahman. Theme images by MichaelJay. Powered by Blogger.

BCS Written English : Summary কিভাবে লিখতে হবে।

বিসিএস রিটেনে Summary ২০ নম্বরের। কিভাবে Summary লিখতে হবে তা অনেকেই জানেনা।ভালভাবে Summary লিখতে না জানলে ভাল নম্বর পাওয়া যাবেনা।
এবার আসুন দেখে নিই কিভাবে Summary লিখতে হয়।

★Title দিতে হবে।
★ এক প্যারায় লিখতে হবে।
★নিজের ভাষায় লিখতে হবে।
★First and Second person ব্যবহার না করে Third person এ লিখতে হবে।
★Comprehension এর Quotation বাদ দিতে হবে।
★Comprehension এর Example বাদ দিতে হবে।
★Extra Data/Figure বাদ দিতে হবে।
★ দুই কমার ভিতরে যা আছে তা বাদ দিতে হবে।
★Proverb বাদ দিতে হবে।
★phrase idioms পুরোপুরি বাদ দিতে হবে।
★Complex Sentence কে Simple Sentence এ লিখতে হবে।
★Explanation বাদ দিতে হবে।

বিসিএস লিখিত পরীক্ষার গণিত অংশের নতুন সিলেবাসের আলোকে মানবণ্টন

যারা বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা দিবেন তারা হয়তও অনেকেই জানেননা লিখিত পরীক্ষার মানবণ্টন।অর্থাৎ পাটিগণিত থেকে কত আসবে কিংবা বীজগণিত বা জ্যামিতি বা ত্রিকোণমিতি থেকে কত নম্বরের প্রশ্ন হবে অথবা কয়টা প্রশ্ন হবে।এখানে।আমরা প্রত্যেকটা বিষয়(পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি) আলাদাভাবে প্রশ্নের মানবণ্টন দিয়েছি।আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন।

স্টার(★★★) চিহ্নিত টপিকগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তাছাড়া আগামীতে সৃজনশীল প্রশ্নও হতে পারে সেক্ষেত্রে প্রস্তুতিটা সেরকমই চাই।তো আর দেরি কেন?আজই।শুরু।করে দিন আপনার প্রস্তুতি।

জেনে নিন ২১ পদের ভর্তার রেসিপি

ভর্তার রেসিপি :
০১। আলু ভর্তা:
আলু আধা কেজি সিদ্ধ করে চটকে নিন। এবার পাত্রে ২ টেবিল চামচ তেল দিয়ে শুকনা মরিচ ভেজে পেঁয়াজ কুঁচি দিন। পেঁয়াজ বাদামী রং হলে পেঁয়াজ মরিচ লবণ দিয়ে চটকে আলু দিন এবার ধনেপাতা কুঁচি দিয়ে মেখে ভর্তা বানিয়ে নিন।

০২। বেগুন ভর্তা:
উপকরণ: বড় গোলবেগুন ১টি, সরিষা বাটা ১ চা চামচ, নারকেল মিহি বাটা ২ চা চামচ, টমেটো কুঁচি১ কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি আধা কাপ, মেথি আধা কাপ, রাধুনী সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুঁচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালী: বেগুনের গায়ে তেল মাখিয়ে পুড়িয়ে নিন। এবার পানিতে রেখে খোসা ছাড়িয়ে মেখে নিন। কড়াইয়ে তেল দিয়ে মেথি ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুঁচি দিন। পেঁয়াজ একটু নরম হলে টমেটো সরিষা, নারকেল, কাঁচামরিচ ও লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে বেগুন দিন। কড়াইয়ের তলা ছেড়ে এলে এবং একটু আঠালো হলে নামিয়ে নিতে হবে।

০৩। মসুর ডালের ভর্তা:
উপকরণ: মসুর ডাল ১ কাপ, পানি ৩ থেকে সাড়ে ৩ কাপ, রসুন কুঁচি আধা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ চা চামচ, লবণ আধা চা চামচ, কাঁচামরিচ ফালি ২টি, তেল ১ চা চামচ।
প্রণালী: সব উপকরণ দিয়ে ডাল সিদ্ধ করতে হবে। ঘন থকথকে হলে নামাতে হবে।

০৪। টমেটো ভর্তা:
উপকরণ: ছোট টমেটো ২৫০ গ্রাম, পেঁয়াজ মিহি কুঁচি ১ টেবিল চামচ, শুকনা মরিচ ২টা, ধনেপাতা কুঁচি ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি ১ চা চামচ, সরষের তেল ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী: শুকনা মরিচ তাওয়ায় টেলে বিচিসহ গুঁড়ো করে নিতে হবে। টমেটোর গায়ে তেল লাগিয়ে তাওয়ার ওপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে চুলায় তুলে সব দিক সমানভাবে পুড়িয়ে নিতে হবে। ঠাণ্ডা হলে খোসা ছাড়িয়ে চটকে পেঁয়াজ, মরিচ, লবণ, তেল, চিনি, লেবুর রস, ধনেপাতা দিয়ে মেখে ভর্তা করতে হবে।

০৫। টাকি মাছের ভর্তা:
উপকরন: টাকিমাছ ১ কাপ,পেঁয়াজ,স্লাইস ৩ টে.চা ,আদা,রসুন,বাটা ১ চা. চা,পেঁয়াজ পাতা ২ টে. চা ,জিরা,বাটা ১ চা. চা,রসুন,ছেঁচা ২ টে. চা,ধনে,বাটা ১ চা. চা ,লবণ,স্বাদ অনুযায়ী,হলুদ,বাটা ১/২ চা. চা ,মরিচ,বাটা ১ /২ চা. চা
প্রনালী: মাছ সিদ্ধ করে কাটা বেছে ১ কাপ মেপে নাও।,তেলে পেঁয়াজ দিয়ে হালকা বাদামী রং করে ভেজে বাটা মসলা ও সামান্য পানি এবং রসুন দিয়ে কষাও। কষানো হলে পেয়াজপাতাসহ কচি পেঁয়াজ দিয়ে নাড়। মাছ দিয়ে নেড়ে নেড়ে ভাজ। লবণ দাও। মাছ হালুয়ার মতো তাল বাঁধলে নামাও। মাছ যেন ঝুরি এবং শুকনা না হয়।এর পর আপনি চাইলে হাত দিয়ে গোল গোল বল বানিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার টাকি মাছের ভাজা ভর্তা।

০৬। কালিজিরা ভর্তা:
উপকরণ: কালিজিরার আধা কাপ, রসুনের কোয়া ২ টেবিল-চামচ, কাঁচামরিচ ৮টি, পেঁয়াজ কুঁচি ৪ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সরিষার তেল ২ টেবিল-চামচ।
প্রণালী: রসুন, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কাঠখোলায় টেলে নিতে হবে। তেল বাদে সব উপকরণ পাটায় বেটে তেল দিয়ে মেখে ভর্তা করুন।

০৭। আলু ডিম ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: ডিম ২টি, আলু ১টি (মাঝারি সাইজের), কাঁচামরিচ কুঁচি ১ চা চামচ, পেঁয়াজ কুঁচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুঁচি ১ চা চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: আলু এবং ডিম সেদ্ধ করে নিন। খোসা ছাড়িয়ে আলু এবং ডিম আলাদাভাবে চটকে নিন। এবার পেঁয়াজ কুচি, লবণ এবং আধা চা চামচ সরিষার তেল দিয়ে ডিম ও আলু ভালোভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করুন।

০৮। পালংশাক ভর্তা:
উপকরনঃ পালংশাক ২০০ গ্রাম , কাঁচা মরিচ/ শুকনা মরিচ ভাজা ৫ থেকে ৬ টি পেয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ। লবণ ও সরিষার তেল -নিজের পছন্দ মত।
প্রনালীঃ প্রথমে পালংশাক ভাল করে ধুয়ে বড় করে কেটে যে কোন পাত্রে সিদ্ধ করে নিন। শাক সিদ্ধ হয়ে গেলে পেয়াজ কুচি, মরিচ ও লবণ হাত দিয়ে চেটকিয়ে মিহি করুন। তারপর সরিষার তেল দিয়ে মাখিয়ে পরিবেশন করুন। শীতের দিনে গরম গরম ভাতের সাথে শাক ভর্তা অনেক সুস্বাদু লাগে।

০৯। লাউশাক ভর্তা:
উপকরণ: লাউয়ের পাতা ৬-৭টা, নারকেল কুড়ানো ৪ চা চামচ, সরিষা ২ চা চামচ, সেদ্ধ কাঁচামরিচ ২টা, প্রয়োজনমতো লবণ।
প্রণালী: লাউশাক ভালো করে ধুয়ে সেদ্ধ করুন। শাকের সাথে কাঁচামরিচও সেদ্ধ করুন। শাক সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার নারকেল কুড়ানো, সরিষা, লবণ, সেদ্ধ করা শাক ও কাঁচামরিচসহ পাটায় পানি ছাড়া বেটে ভর্তা তৈরি করুন।

১০। কাচকি মাছ ভর্তা
উপকরণ: কাচকি মাছ এক কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি ১ টেবিল চামচ, রসুন কুচি ২ চা চামচ, কাঁচামরিচ ৪টি, ধনেপাতা কুঁচি ১ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: কাচকি মাছ ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। কাচকি মাছ, পেঁয়াজ কুঁচি, রসুন কুঁচি, কাঁচামরিচ অল্প তেলে কড়াইতে হালকাভাবে ভাজুন। ভাজা হলে লবণ ও ধনেপাতা দিয়ে পাটায় বেটে ভর্তা তৈরি করুন।

১১। করল্লার ভর্তা
করল্লা ধুয়ে খুব মিহি করে কুঁচি করে নিন। এবার করল্লা কুচি চটকে নিয়ে পেঁয়াজ, কাচা মরিচ, লবন এবং তেল দিয়ে ভর্তা তৈরি করুন।

১২। ছুরি শুঁটকি ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: ছুরি শুঁটকি ছোট করে কাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি ২ কাপ, শুকনা মরিচের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, চিনি আধা চা চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ, তেল আধা কাপ, আদা বাটা আধা চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, তেজপাতা ১টি, কাঁচামরিচ চার টুকরা করে কাটা ৬টি।
প্রণালী: শুঁটকি ভালো করে ধুয়ে সিদ্ধ করে বেটে নিতে হবে। তেল গরম করে আদা-রসুন দিয়ে ভালো করে ভুনে শুঁটকি দিয়ে ভুনতে হবে। হলুদ, ধনে, মরিচের গুঁড়া, তেজপাতা, লবণ দিয়ে মাঝারি আঁচে ৮-১০ মিনিট ভুনে পেঁয়াজ দিয়ে ভুনতে হবে। পেঁয়াজ নরম হয়ে এলে চিনি, লেবুর রস, কাঁচামরিচ দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামাতে হবে।

১৩। ধনেপাতার চাটনি:
উপকরণ: টাটকা ধনেপাতা বড় ২ আঁটি, রসুন ২ কোয়া, তেঁতুল ১ টেবিল চামচ। কাঁচামরিচ ১টি, চিনি, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালী: ধনেপাতার কচি ডগা ও পাতা বেছে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। ধনেপাতা, রসুন, কাঁচামরিচ, তেঁতুল, লবণ ও চিনি সব একসঙ্গে মিশিয়ে মিহি করে কেটে নিন। সামান্য ঝাল, মিষ্টি ও টকটক স্বাদ হবে।

১৪। সরিষা ভর্তা:
উপরকণ: লাল সরিষা ৪ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ ১টি, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: সরিষা ভালো করে বেছে ধুয়ে কাঁচামরিচ এবং লবণ দিয়ে শিলপাটায় বেটে নিন।

১৫। কাঁচকলা ও ইলিশ মাছের ভর্তা:
উপকরণ : কাঁচকলা ২টি (মাঝারি), ভাজা ইলিশ মাছ ২ টুকরা (কাঁটা ছাড়ানো), শুকনো মরিচ ভাজা ২টি, কাঁচামরিচ কুচি ২টি, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ২ চা চামচ, লবণ স্বাদ মতো।
প্রণালি : কাঁচকলা ডুবো পানিতে সেদ্ধ করুন। কলার খোসা ছাড়িয়ে চটকে রাখুন। এবার ইলিশ মাছ, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, লবণ ও তেল একসঙ্গে মাখুন। মাখা হলে কাঁচকলা দিয়ে ভালো করে মেখে গরম গরম পরিবেশন করুন।

১৬। কচু নারকেল ভর্তা:
উপকরণ : কচু কিমা ১ কাপ, নারকেল বাটা আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, শুকনো মরিচ ভাজা ৩-৪টি, সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ, পুদিনাপাতা কুচি অল্প পরিমাণ, লবণ স্বাদ মতো।
প্রণালি : প্রথমে এক টুকরো কচুকে পুড়িয়ে বা সেদ্ধ করে ভালো করে মাখিয়ে কিমা তৈরি করুন। একটি ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে তাতে পেঁয়াজ কুচি, শুকনা মরিচ কুচি দিয়ে বাদামি করে ভেজে তাতে কচু কিমা ও নারকেল বাটা দিয়ে নামিয়ে নিন। এবার পুদিনাপাতা কুচি ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে গরম ভাতে পরিবেশন করুন মুখরোচক কচু নারকেল ভর্তা।

১৭। থানকুনি পাতার ভর্তা:
উপকরণ : থানকুনি পাতা ১ কাপ, কাঁচামরিচ ২টি, রসুনের কোয়া ২টি, লবণ স্বাদ মতো, তিল ২ টেবিল চামচ, কালিজিরা ১ চা চামচ।
প্রণালি : সব একসঙ্গে বেটে (সব পাতা ধুয়ে পানি মুছে নিতে হবে) ভর্তা তৈরি করতে হবে। এরপর গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

১৮। পেঁয়াজ পাতা ভর্তা:
উপকরণ: ১ ইঞ্চি লম্বা করে কাটা পেঁয়াজ পাতা ২ কাপ,সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ,পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ,শুকনামরিচ ২টি,কাশুন্দি ১ চা চামচ,লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: ফ্রাই প্যান অথবা কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ পাতা ছেড়ে দিয়ে অল্প আঁচে ২-৩ মিনিট নাড়ুন। পেঁয়াজপাতা নরম হয়ে এলে নামিয়ে নিন। এবার শুকনামরিচ, পেঁয়াজ কুচি ও লবণ ভালোভাবে ডলে পেঁয়াজ পাতা ও কাশুন্দি দিয়ে হালকাভাবে মেখে ভর্তা তৈরি করুন। গরম ভাতের সাথে এই ভর্তা খেতে মজা ।

১৯। লাউ এর সিলকা ভর্তা :
উপকরণ: লাউ এর সিলকা-৩ কাপ, শুকনা মরিচ পোড়ানো-৪/৫টি, লবণ-পরিমাণ মতো, ধনে পাতা-সিকি কাপ, পিঁয়াজ কুচি-সিকি কাপ, সরিষার তেল-২ টেঃ চামচ।
প্রণালী: লাউ-এর সিলকা ধুয়ে পানি দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। এবার তেলের মধ্যে লাউ এর সিলকা ভেজে নিন। শুকনা মরিচ ভেজে নিন, পিঁয়াজ ভেজে নিন। ধনে পাতা কুচি করে নিন। এবার লাউ এর সিলকা, শুকনা মরিচ, পিঁয়াজ কুচি, ধনে পাতা কুচি সব এক সাথে পাটায় মিহি করে বেটে নিন। হয়ে গেল লাউ এর সিলকা ভর্তা।

২০। চিনাবাদাম ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: চিনাবাদাম ভাজা (খোসা ছাড়া) ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচামরিচ ৪-৫টি, ধনেপাতা কুচি ১ আঁটি, সরিষার তেল ১ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালি: কাঁচামরিচ কাঠখোলায় টেলে নিতে হবে। বাদামের লাল খোসা ঘষে তুলে ফেলে, পাটায় বেটে নিতে হবে। কাঁচামরিচ বেটে নিতে হবে। এবার তেলের সঙ্গে পেঁয়াজ, লবণ, ধনেপাতা কুচি চটকে বাদাম ও কাঁচামরিচ বাটা দিয়ে মাখাতে হবে।গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।

২১। মিষ্টি কুমড়ার ভর্তার রেসিপি :
উপকরণ: মিষ্টি কুমড়া ২ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, পানি ১ কাপ, ধনেপাতা কুঁচি, ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুঁচি ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুঁচি ৪/১ কাপ।
প্রণালী: মিষ্টি কুমড়া খোসা ছাড়িয়ে কেটে ধুয়ে পানি দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এবার সিদ্ধ করা মিষ্টি কুমড়ার সঙ্গে সব উপকরণ খুব ভালো করে মেখে নিন। হয়ে গেল মজাদার মিষ্টি কুমড়ার ভর্তা।

প্রশ্ন উত্তরে লালনীল দীপাবলি


"লাল নীল দীপাবলি" থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর ।আশা করছি সবার কাজে লাগবে।
-------------------------------------------------------------
১। বাংলাসাহিত্য কত বছর ধরে রচিত হচ্ছে?
-হাজার বছরের ও বেশি সময়
২।বাংলাসাহিত্যের প্রথম বইটির নাম কী?
-চর্যাপদ
৩।কোন শতকে বাংলাসাহিত্যের জন্ম?
-দশম শতকের মাঝামাঝি
৪।বাংলাসাহিত্যের জন্মলগ্নে কোন ভাষা টি সমাজের উঁচু শ্রেণীর ভাষা ছিল?
-সংস্কৃত
৫।বাংলাসাহিত্যের প্রথম কাব্যগ্রন্থ/ গ্রন্থ কোনটি?
- চর্যাপদ
৬।চর্যাপদের রচনাকাল- ৯৫০-১২০০
৭।বাংলা গদ্যের আবির্ভাব কোন শতকে/সালে ঘটে?
-১৮০০ সালের পর থেকে
৮।দশম শতক থেকে অষ্টাদশ শতকের শেষ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্য কোনরূপে ছিল?
-পদ্যরূপে
৯। নৃ্তাত্ত্বিকদের মতে বাঙালি পূর্বপুরুষ কারা?
-সিংহলের ভেড্ডারা
১০।‘ভারততীর্থ’ কার লেখা কবিতা?
-রবিঠাকুর
১১।বাঙালি রক্তধারায় কোন কোন জাতির রক্ত মিশে আছে?
-ভেড্ডা, মঙ্গোলীয়, ইন্দো-আর্য, শক
১২।মধ্যযুগের একজন দেশপ্রেমিক কবি কে?
-দৌলত কাজী
১৩। কোন ভাষাটি মানুষের মুখে মুখে বদলে পরিণত হয়েছে বাংলা ভাষায়?
- প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
১৪। সংস্কৃত ভাষার অপর নাম কী?
- প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
১৫। শব্দগুলোর পরিবর্তিত রূপ লিখুনঃ
ক) হাতচ) চাঁদ
১৬। ভাষা কী মেনে চলে?
-নিয়ম কানুন
১৭। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা পরিবর্তিত হয়ে কোন রূপটি নেয়?
-পালি
১৮। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা হাজার বছর ধরে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় রূপ নেয়। এই ক্রমবিকাশের ধারায় পর্যায়ক্রমে আর কোন দুটি ভাষা ছিল?
-পালি, প্রাকৃত
১৯। কোন ভাষায় বৌদ্ধরা তাদের ধর্মগ্রন্থ আর অন্যান্য বই লিখতেন?
-পালি ভাষায়
২০। সন্ধ্যার কুহেলিকা কার পঙতিতে পঙতিতে ছড়ানো?
-চর্যাপদ
২১।চর্যাপদের ভাষা কে কি নাম দেওয়া হয়েছে?
-সান্ধ্য/আলো আঁধারির ভাষা
২২।প্রাচীন বাংলা ভাষার কয়টি স্তর ও কী কী?
-তিনটি, প্রাচীন যুগের বাংলা ভাষা, মধ্য যুগের বাংলা ভাষা, আধুনিক যুগের বাংলা ভাষা
২৩।বাংলা ভাষা/সাহিত্যের প্রাচীন, মধ্য, আধুনিক যুগের ব্যাপ্তিকাল লিখুন।
-৯৫০-১২০০; ১৩৫০-১৮০০;১৮০০-বর্তমান
২৪।‘বাঙলা’/’বঙ্গ’/’বাঙ্গালা’ নামগুলো উৎপত্তির কাহিনী বয়ান করেছেন কে?
-সম্রাট আকবরের সভারত্ন আবুল ফজল
২৫। বঙ্গ+আল= বাঙ্গাল, এই ‘আল’ অংশটুকু কোন প্রসঙ্গে এসেছে?
-জমির আল, সীমানা, বাঁধ
২৬। কোন শতকে বাংলাদেশ বিভিন্ন জনপদে বিভক্ত ছিল?
-ষষ্ঠ- সপ্তদশ
২৭। শশাঙ্ক কোন জনপদের রাজা ছিলেন?
-গৌড়
২৮। শশাঙ্কের আমলে পশ্চিম বাংলা প্রথমবারের মত ঐক্যবদ্ধ হয়। তখন কোন তিনটি জনপদ এক হয়ে একটি বিশাল জনপদে পরিণত হয়?
-পুন্ড্র, গৌড়, রাঢ়
২৯। শশাঙ্ক ও পাল রাজারা নিজেদের কি বলে পরিচয় দিতেন?
-গৌড়াধিপতি
৩০। গৌড়ের প্রতিদ্বন্দী ছিল কোন জনপদ?
-বঙ্গ
৩১।পাঠান শাসনামলে কোন নামে বাংলার সব জনপদ এক হয়?
-বঙ্গ
৩২।কত সালে ভারতবর্ষ তিন খন্ড হয়?
-১৯৪৭
৩৩।বাংলা সাহিত্যের ফসলশূন্য সময় কোনটি?
-১২০০-১৩৫০, অন্ধকারযুগ
৩৪। মধ্যযুগের প্রধান কাব্যধারার নাম- মঙ্গলকাব্য
৩৫। মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ ফসল- বৈষ্ণব পদাবলি
৩৬। আধুনিক যুগের সবচেয়ে বড় অবদান কোনটি?
-গদ্য
৩৭।ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান কে ছিলেন?
-উইলিয়াম কেরি
৩৮। রামরাম বসু কে ছিলেন?
- উইলিয়াম কেরির সহযোগী
৩৯। বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাসের নাম কি?
-প্যারীচাঁদ মিত্র’র আলালের ঘরের দুলাল
৪০। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্যের নাম কি?
-মেঘনাদবধ কাব্য
৪১। বাংলা সাহিত্যের প্রথম ট্রাজেডির নাম কি?
-কৃষ্ণকুমারী
৪২। মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রহসন দুটি কি?
-একেই কি বলে সভ্যতা, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
৪৩। আধুনিক যুগের কোন প্রতিভাধর কবির হাত ধরে সনেট, মহাকাব্য, ট্রাজেডি এসেছে?
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৪৪। চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত সালে, কে করেন, কোথা থেকে?
-১৯০৭, পন্ডিত মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
৪৫। চর্যাপদের সাথে আবিষ্কৃত অন্য বইদুটির নাম কি?
-দোহাকোষ ও ডাকার্ণব
৪৬। হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধগান ও দোহা বাংলা ও ইংরেজী কত সালে প্রকাশিত হয়?
-১৯১৬,১৩২৩
৪৭। চর্যাপদ যে বাঙ্গালির একথা প্রমাণ করে ছাড়েন কে?
-ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৪৮।কোন গ্রন্থে প্রমাণিত হয় যে চর্যাপদ বাঙ্গালির?
-বাঙলা ভাষার উৎপত্তি ও বিকাশ(১৯২৬)
৪৯। চর্যাপদ কিসের সংকলন?
-কবিতা বা গানের সংকলন
৫০। চর্যাপদের মোট কতটি পদ উদ্ধার করা হয়েছিলো?
-সাড়ে ছেচল্লিশটি
৫১। চর্যাপদের মোট কবি কতজন?
-২৪ জন
৫২। চর্যাপদের সর্বাধিক পদ রচয়িরা কাহ্নপার অন্যনাম কি?
-কৃষ্ণাচার্য
৫৩। চর্যাপদের ঢং এ আধুনিক কোন কবি কবিতা রচনা করেছেন?
-রবি ঠাকুর
৫৪।১৮০০ শতকের আগে কবিতা গাওয়া হতো। কবিতা পড়ার বস্তু হয়ে দাঁড়ালো কোন কবির হাত ধরে?
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৫৫। চর্যাপদের সবচেয়ে সুন্দর কবিতাটি কে লিখেছেন?
-শবরীপা
#লাল_নীল_দীপাবলি_cc
১।কোন শতকে মুসলমানরা বাংলায় আসে?
-তের শতক(১২০০-১২০৭)
২।মুসলমানরা কাকে পরাজিত করে বাংলায় আসে?
-লক্ষ্মণ সেন
৩।শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কার রচনা?
-বড়ু চন্ডীদাস
৪।কত সালে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য উদ্ধার করা হয়?
-১৯০৯
৫। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কোন জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয়?
-বাঁকুড়ার এক গোয়ালঘর থেকে
৬। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন?
-শ্রীবসন্ত্রঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
৭।বাংলাভাষার প্রথম মহাকবি কে?
-বড়ু চন্ডীদাস
৮। দেবতাদের কাছে মঙ্গল কামনা করা হয় কোন কাব্যে?
-মঙ্গলকাব্য
৯। কত সময় ধরে মঙ্গলকাব্য রচিত হয়?
-প্রায় পাঁচশো বছর
১০।মনসামঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-হরি দত্ত, নারায়ণ দেব, বিজয় গুপ্ত, বিপ্রদাস,
১১। চন্ডীমঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-মাণিক দত্ত, দ্বিজ মাধব, মকুন্দরাম চক্রবর্তী, দ্বিজ রামদেব, ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর
১২।ধর্ম মঙ্গলকাব্যের কবিগণের নাম লিখুন।
-ময়ুরভট্ট, মানিকরাম, রূপরাম, সীতারাম, ঘনরাম,
১৩।মঙ্গলকাব্যকে অপাঠ্য বলেছেন আধুনিক কোন কবি?
-সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
১৪। চন্ডীমঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে?
- ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর, মকুন্দরাম চক্রব্রর্তী
১৫। মনসা মঙ্গলকাব্যের দু’জন সেরা কবি কে কে?
-বিজয়গুপ্ত, বংশীদাস
১৬।কালকেতু-ফুল্লরা কিসের কাহিনী?
-চন্ডীমঙ্গল
১৭।ধনপতি লহনা কিসের কাহিনী?
- চন্ডীমঙ্গল
১৮। কালকেতু-ফুল্লরার স্বর্গীয় নাম কি ছিল?
-নীলাম্বর, ছায়া
১৯। স্বর্ণগোধিকা কি?
-গুইসাপ
২০। স্বর্ণগোধিকার বেশে কে মর্ত্যে আসে?
-দেবীচন্ডী
২১। মধ্যযুগের বলিষ্ঠ আত্মবিশ্বাসী প্রতিবাদী পুরুষ কে?
-চাঁদসওদাগর
২২। সনকা কার স্ত্রী?
-চাঁদসওদাগর
২৩।সনকা কার পূজা করত?
-দেবীচন্ডী
২৪।চাঁদসওদাগর কতদিন ঘরহারা ছিলেন?
-১২ বছর
২৫।লখিন্দর কার পুত্র , কার স্বামী ছিলেন?
--চাঁদসওদাগর – সনকা, বেহুলা
২৬।বেহুলার বাড়ি কই ছিল?
-উজানিনগর
২৭।স্বর্গের ধোপানীর নাম কি?
-নেতা
২৮।কবিকঙ্কন কার উপাধি ছিল? তিনি কোথাকার কবি ছিলেন?
- মকুন্দরাম চক্রবর্তী, সিলিম্বাজ শহরের গোপীনাথ তালকের দামুন্যা গ্রামে
২৯।মধ্যযুগের নির্বিকার, নিরাবেগ কবি কে ছিলেন?
- মকুন্দরাম চক্রবর্তী
৩০।মুরারি শীল, ভাড়ুদত্ত, কলিঙ্গের রাজা কিসের চরিত্র?
-চন্ডীমঙ্গল
---------------------------------------------
১. দেবী অন্নদা কার খেয়ানৌকায় নদী পার হয়?
-ঈশ্বরী পাটনি
২।“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” দেবী অন্নদার কাছে এটি কার প্রার্থনা?
- ঈশ্বরী পাটনি
৩।“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” এটি কার রচনা?
-ভারত চন্দ্র রায়গুণাকর
৪।ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
-বর্ধমানের(বর্তমানের হাওড়া) পেঁড়োবসন্তপুর বা পান্ডুয়া গ্রামে, ( আনু্মানিক ১৭১২ )
৫। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর কোন রাজসভার কবি ছিলেন?
-নবদ্বীপ
৬।ভারতচন্দ্রকে ‘রায়গুনাকর’ উপাধি দেন কে?
- নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র
৭। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের বিখ্যাত কাব্য কোনটি যা দুশো বছর ধরে আলোড়ন জাগিয়ে যাচ্ছে?
-বিদ্যাসউন্দর
৮। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর রচিত অন্নদামঙ্গল কাব্যের কয়টি ভাগ ও কি কি?
-৩টি, অন্নদামঙ্গল, বিদ্যাসুন্দর, ভবানন্দ-মান্সিং কাহিনী
৯।“মন্ত্রের সাধন কিংবা শ্রীর পাতন” / “নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়” কার রচিত?
- ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
১০।শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনকাল লিখুন।
-১৪৮৬-১৫৩৩
১১। শ্রীচৈতন্যদেব কোন ধর্ম প্রচার করেন?
-বৈষ্ণব ধর্ম
১২।বৈষ্ণব কবিতার চার মহাকবির নাম লিখুন।
-বিদ্যাপতি, চন্ডীদাস, জ্ঞানদাস, গোবিন্দ দাস
১৩।মধ্যযুগের কবিতায় কি প্রকাশ পেত?
-ধর্ম
১৪।রাধা ও কৃষ্ণ কিসের প্রতীক?
-মানবাত্মা, পরমাত্মা
১৫।বৈষ্ণবদের মতে রস কত প্রকার, কি কি?
-পাঁচ। শান্ত, দাস্য, বাৎসল্য, সখ্য, মধুর
১৬।রবীন্দ্রনাথ যদি মধ্যযুগে জন্মাতেন তাহলে তিনি কি হয়ে জন্মগ্রহন করতেন?
-বৈষ্ণব কবি
১৭।মধ্যযুগের কোন ভাষায় রবীন্দ্রনাথ কবিতা রচনা করেছেন?
-ব্রজবুলি
১৮। ব্রজবুলি ভাষায় রচিত রবীন্দ্রনাথের রচনা কোনটি?
-ভা্নুসিংহের পদাবলী
১৯।বিদ্যাপতি কোন রাজ্যের সভাকবি ছিলেন?
-রাজা শিবসিংহের রাজধানী মিথিলা
২০।বিদ্যাপতির কি কি উপাধি ছিল?
-কবিকণ্ঠহার, মৈথিলি কোকিল, অভিনব জয়দেব, নব কবি শেখর
২১।বাংলাসাহিত্যের মধ্যযুগে কোন সমস্যাটি বিদ্যমান?
-চন্ডীদাস
২৩।বাংলাভাষায় একটি কবিতাও না লিখে বাংলা ভাষার কবি হয়ে আছেন কে?
-বিদ্যাপতি
২৪।এক অক্ষর কবিতাও না লিখে বাংলাসাহিত্যের ইতিহাস দখল করে আছেন কে?
-শ্রী চৈতন্যদেব
২৫।চৈতন্যদেবের জীবনকাল লিখুন।
-১৪৮৬-১৫৩৩(repeated)
২৬।চৈতন্যদেবের জন্মস্থান, মৃত্যুস্থান লিখুন।
-নবদ্বীপ, পুরী
২৭।চৈতন্যদেবের আসল নাম ও ডাক নাম কি ছিল?
-বিশ্বম্ভর, নিমাই
২৮।চৈতন্যদেবের জীবনী হিসেবে সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা কোনটি, কে রচনা করেন?
-চৈতন্যচরিতামৃত
২৯।সীতাচরিত কার লেখা?
-লোকনাথ দাস
৩০।জার্মান ভাষায় বাইবেল অনুবাদ রচনা করেছিলেন কে?
-মার্টিন লুথার
৩১।মহাভারত ও রামায়ণ কে লিখেন?
-বাল্মীকি, বেদব্যাস
৩২। মহাভারত ও রামায়ণ বাংলায় কারা অনুবাদ করেন?
-কাশীরাম দাস, কৃত্তিবাস
৩৩। পরাগল খান কাকে দিয়ে আংশিকভাবে মহাভারত রচনা করান?
-কবীন্দ্র পরমেশ্বর
৩৪।পরাগল খানের ছেলের নাম কি?
-ছুটি খান
৩৫। মালাধরবসুর রচনা কোনটি?
-শ্রীকৃষ্ণবিজয়
৩৬।শ্রীকৃষ্ণবিজয়ের অপর নাম কি?
-ভগবত
৩৭।‘পুরষ্কার’ কার কবিতা?
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৮।কৃত্তিবাসের জন্মস্থান কোথায়?
-নদীয়ার ফুলিয়া গ্রামে
৩৯।কাশীরাম কোন সময়ের মধ্যে মহাভারত রচনা করেন?
-১৬০২-১৬১০ এর মধ্যে
৪০।লক্ষ্মণ সেন কোন অঞ্চের রাজা ছিলেন?
-নবদ্বীপ
৪১। বাংলাভাষায় প্রথম মুসলমান কবি কে ছিলেন?
-শাহ মুহম্মদ সগীর
৪২।তিনি কার রাজত্বকালে কাব্যরচনা করেন, কোন কাব্য?
-সুলতান গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ, ইউসুফ-জোলেখা
৪৩।হানিফা ও কয়রা পরী কার রচনা?
-সাবিরিদ খান
৪৪।কারা ফারসি ভাষায় ইউসুফ-জোলেখা রচনা করেন?
-ফেরদৌসি ও জামী
৪৫।লাইলি মজনু বাংলা অনুবাদ করেন কে?
-বাহরাম খান
৪৬।রসুলবিজয় ও বিদ্যাসুন্দর কার রচনা?
- সাবিরিদ খান
৪৭।ষোড়শ শতকে্র মধুমালতী কার লেখা?
-মহম্মদ কবির
৪৮।নসিহতনামা কার রচনা?
-আফজল আলী
৪৯।সৈয়দ সুলতানের রচনাগুলি লিখুন।
-নবীবংশ, শবেমিরাজ, রসুল বিজয়, ওফাতে রসুল, জয়কুম রাজার লড়াই, ইবলিশনামা, জ্ঞানচৌতিশা, জ্ঞানপ্রদীপ
৫০।আব্দুল হাকিমের আটটি কাব্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলোর নাম লিখুন।
- ইউসুফ-জোলেখা, নূরনামা, কারবালা, শহরনামা
৫১।“যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী… ন জানি” কোন কাব্যের অন্তর্গত?
-নূরনামা
৫২।আরাকান রাজ্যের সভাকবি কারা?
-আলাওল, মাগন ঠাকুর, কাজি দৌলত
৫৩। আরাকান রাজ্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে?
- আলাওল
৫৪। কোরেশী মাগন ঠাকুর কাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন?
- আলাওল
৫৫। কোরেশী মাগন ঠাকুরের রচনা কোনটি?
-চন্দ্রাবতী
৫৬।আলাওল কোন দশকের কবি?
-সপ্তদশ
৫৭।আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্য কোনটি?
-পদ্মাবতী
৫৮।মাগন ঠাকুরের অনুরোধে আলাওল কোনটি অনুবাদ করেন?
- পদ্মাবতী
৫৯।সেকান্দর নামা ও হপ্তপয়করের মূল লেখক কে?
-কবি নিজামী
৬০।প্রাচীন হিন্দি ভাষার মহাকবি কে? তার কাব্যের নাম কি?
-মালিক মুহম্মদ জায়সি
৬১। মিথিলার রাজা বিদ্যাপতিকে কোন উপাধি দেন?
-কবিকণ্ঠহার
৬২।সংস্কৃত ভাষায় রচিত ‘পুরুষপরীক্ষা’ কার রচনা?
-বিদ্যাপতি
৬৩।চৈতন্যচরিতামৃত কার লেখা?
-কৃষ্ণদাস কবিরাজ

Popular Posts

Adsence Advertise